বস্তুগত সংস্কৃতি যে দ্রুতগতিতে পরিবর্তিত হয় অবস্তুগত সংস্কৃতি সেই গতিতে পরিবর্তিত হয় না। সংস্কৃতির এক অংশের সাথে অন্য অংশের ব্যবধান সৃষ্টি হয়। সংস্কৃতির এই অসম অগ্রগতিকে বলা হয় সংস্কৃতির দীর্ঘসূত্রিতা।
E. B. Tylor এর মতানুযায়ী “সমাজের সদস্য হিসেবে মানুষের অর্জিত আচার-ব্যবহার, রীতিনীতি, মূল্যবোধ, শিল্পকলা, সাহিত্য, আইন-কানুন, জ্ঞান, বিশ্বাস ইত্যাদির এক জটিল সমন্বয় হলো সংস্কৃতি।"
১) সংস্কৃতি অর্জিত বিষয়, সামাজিকীকরনের মাধ্যমে সংস্কৃতি আয়ত্ত করা হয়। ২) সংস্কৃতি পরিবর্তনশীল। ৩) সংস্কৃতির উপাদানসমূহ মানুষের চাহিদা ও প্রয়োজন মিটিয়ে থাকে। ৪) সংস্কৃতি বিভিন্ন স্থানে ব্যাপ্তি লাভ করে।