মমতাদি জীবনময়ের গলির কয় নম্বর বাড়িতে থাকেন?

মমতাদি মর্যাদাসম্পন্ন ঘরের নারী হওয়ায় ছোট ছেলেটি তাকে বামুনদি বললে তিনি তাকে বামুনদি বলতে নিষেধ করেন। একসময় রান্না বা গৃহকর্মে নিয়োজিত ব্রাহ্মণ নারীদের কথ্যরীতিতে বামুনদি বলা হতো। গল্পের ছোট ছেলেটিও...

মমতাদি আত্মসম্মানবোধের কারণে তার চড় খাওয়ার বিষয়টি গোপন করেছিলেন। মমতাদি একজন মর্যাদাসম্পন্ন ঘরের নারী। আত্মমর্যাদাবোধও তাঁর প্রখর। তিনি কোনোভাবে চাননি যে তাঁর ঘরের খবর অন্য কেউ জানতে পারুক। নিজের আত্মমর্যাদা...

সংসারে দারিদ্র্যের কারণে মমতাদি লেখকের বাড়িতে কাজ নিয়েছিলো। মমতাদি একজন মর্যাদাসম্পন্ন ঘরের নারী। কিন্তু সংসারে প্রচণ্ড অভাবের কারণে তাকে পর্দা ঠেলে বাইরে আসতে হয়েছে। তার স্বামীর চার মাস ধরে চাকরি...

মমতাদি অভাবের তাড়নায় প্রথা ভঙ্গ করে উপার্জনের জন্য বাইরে এসেছেন। মমতাদি একজন মর্যাদাসম্পন্ন ঘরের নারী। তার স্বামী চার মাস যাবৎ বেকার। এ অবস্থায় সংসার চালানোর জন্য মমতাদিকে প্রথাভঙ্গ করতে হয়।...

অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে অসুখ হবে ভেবে মমতাদি ভাঁড়ার ঘরে ছোট ছেলেটিকে রসগোল্লা ও সন্দেশ খেতে বাধা দিলেন। ‘মমতাদি’ গল্পে বাড়িতে অনেক সন্দেশ ও রসগোল্লা নিয়ে বাড়িতে কুটুম আসে। ভাঁড়ার ঘরে...

মমতাদি জীবনময়ের গলিতে থাকেন।

‘মমতাদি’ গল্পে বাড়িতে রসগোল্লা ও সন্দেশ নিয়ে কুটুম এসেছিল।

‘মমতাদি’ গল্পে মমতাদির গালে তিনটি আঙুলের দাগ দেখা যায়।

জীবনময়ের গলির মোড়ে ফেরিওয়ালার কাছ থেকে মমতাদি কমলালেবু কিনেছিলেন।

বাংলাদেশের সাংবিধানিক দলিলে স্বাক্ষর দানে বিরত থাকেন সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত।