মটরশুটি গাছের লম্বা বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী দুটি জিনই যদিTT হয় তবে ওই বৈশিষ্ট্যের জন্য ওই জীবকে কি বলা হয়?

যে বিজ্ঞানে শিলার সমগ্র ক্রিয়া, বৈশিষ্ট্য, প্রকৃতি প্রভৃতি আলোচনা করা হয় তাকে বলা হয় পেট্রোলজি।

গোলাকার ও হলুদ বর্ণের বীজ বিশিষ্ট মটরশুঁটি গাছের সাথে কুঞ্চিত ও সবুজ বর্ণের বীজ উৎপাদনকারী মটরশুঁটি গাছ এর মধ্যকার ক্রস কে ডাই হাইব্রিড ক্রস বলা যায়

জীবের লক্ষণ নিয়ন্ত্রণকারী জিন যুগলকে অ্যালিল বলে

মেন্ডেল তার গবেষণায় 34 প্রকার মটরশুটি গাছ ব্যবহার করেন

কোন সিমে একটি নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী অ্যালিল দুটি অসম প্রকৃতির হলে তাকে হেটারোজাইগাস জিন বলে

প্রাণীতে একজোড়া বিপরীত বৈশিষ্ট্যের উপর দৃষ্টি রেখে যে কাজ করানো হয় তাকে বলে মনোহাইব্রিড ক্রস

কোন জীবের লক্ষণ নিয়ন্ত্রণকারী জিন যুগলের গঠনকে বলে জিনোটাইপ

সত্ত্বগুণ জীবকে ‘আমি সুখী', এই প্রকার সুখাসক্তির দ্বারাও ‘আমি জ্ঞানী * এই প্রকার জ্ঞানাসক্তির দ্বারা আবদ্ধ করে। রজোগুণ জীবকে সকাম কর্মের বন্ধনে আবদ্ধ করে। তমোগুণ জীবকে প্রমাদ, আলস্য ও...

উঃ ভগবানের চিন্ময় বৈকুণ্ঠধাম বা গােলক বৃন্দাবন লাভ করলে জীবকে পুনরায় এই মর্ত্যলােকে ফিরে আসতে হয় না।

দেবস্বভাব ও অসুরভাব।