Recent Q&A
সুস্থ থাকতে মেনে চলুন এই ০৮ টি টিপস।
১. এক দিনে অন্তত ৫ হাজার স্টেপ হাঁটুন। স্বাস্থ্যের পক্ষে খাবার যতটা জরুরি, ততটাই জরুরি রোজ হাঁটাচলা করা। খাবার খাওয়ার পর কিছুক্ষণ হাঁটা উচিত। সকালে আধ ঘণ্টা জোর কদমে হাঁটলে উপকার পেতে পারেন। সকালে সময় না-পেলে রাতে খাবার খাওয়ার পর আধ ঘণ্টা অবশ্যই হাঁটুন।
২. সুস্থ থাকার জন্য ৮ থেকে ১০ গ্লাস জল পান করা উচিত। এটি আপনাকে হাইড্রেট রাখবে ও খাবার হজম করতেও সাহায্য করবে। লাগাতার জল খেলে শরীরের সমস্ত টক্সিন অপসারিত হয়। কম জল পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য, ত্বকে শুষ্কভাব ও কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
৩. রাতে কম খাবার খাওয়া অভ্যেস করুন। রাতে কম খাবার খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। কারণ রাতে হজমের জন্য শরীরকে সবচেয়ে বেশি পরিশ্রম করতে হয়। তাই রাতে হাল্কা ও কম খাবার খাওয়া উচিত।
৪. চা ও কফি কম পান করলে শরীর সুস্থ থাকে। অনেকেই অভ্যেসবশত চা ও কফি পান করে থাকেন। কিন্তু সুস্থ থাকতে হলে এঁদের পরিমাণ নির্দিষ্ট রাখুন। বেশি পান করলে শরীরের ক্ষতি হয়।
৫. চা ও কফির পরিবর্তে গ্রিন টি শরীরের পক্ষে অধিক উপকারী। এটি শরীরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে যার ফলে হজম তাড়াতাড়ি হয়। এর ফলে শরীরে জমে থাকা টক্সিন দ্রুত শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। তাই দিনে দুবার মধু মিশিয়ে গ্রিন টি পান করুন।
৬. ফাস্টফুড খেতে সকলেই ভালোবাসেন। কিন্তু এই খাবারগুলি শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। এতে অধিক পরিমাণে ক্যালরি থাকে। তাই ফাস্টফুড ও বাইরের খাবার খাওয়া এড়িয়ে যান। ওজন কমাতে চাইলে তো অবশ্যই এগুলি খাওয়া বন্ধ করুন।
৭. নেশা করা শরীরের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের পক্ষেও ক্ষতিকর। মদ্যপান ও ধূমপান ফুসফুস ও লিভারের রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই সুস্থ থাকতে নেশা থেকে দূরে থাকুন।
৮. সুস্থ থাকতে মিষ্টি থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন। এর ফলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কম থাকে ও ডায়বিটিজের মতো মারণ রোগের হাত থেকেও বাঁচা যায়। এ ছাড়াও মিষ্টি কম খেলে ওজন কম করতে সাহায্য পাবেন।
--------------------------------------
সর্বোপরি ভালো ঘুম সুস্থ থাকতে জরুরি। যাঁরা রাতে ঠিক-ঠাক ঘুমাতে পারেন না, তাঁরা প্রায়ই কোনও না-কোনও রোগে ভুগেন।
0 likes |
11 views
#টিপস
দাঁতের_ব্যথার_ঘরোয়া_চিকিৎসা"
জীবনে এক বারের জন্য হলেও দাঁতের ব্যাথায় ভোগেননি এমন লোক খুব একটা পাওয়া যাবে না। হঠাৎ দাঁতে ব্যাথা শুরু হলেও ভয়ের কিছু নেই। ঘরে বসেই করা যায় দাঁত ব্যাথার চিকিৎসা। দাঁতের ব্যাথায় ঘরোয়া চিকিৎসা নিয়েই আমাদের এবারের আয়োজন-
লবঙ্গঃ যে দাঁতটা ব্যাথা করছে, তার ওপরে বা পাশে (যেখানে ব্যাথা) একটা লবঙ্গ রেখে দিন। লবঙ্গ গুঁড়োর সাথে পানি বা অলিভ অয়েল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করেও লাগাতে পারেন। ব্যাথা যতক্ষণ চলে না যায় ততক্ষণ চেপে ধরে রাখুন।
রসুন: দাঁতের ব্যাথা শুরু হলেই এক কোয়া রসুন চিবোতে শুরু করুন। রসুনের রসের উপাদান যে কোন প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। রসুনের কোয়া থেঁতলে অল্প লবণ মিশিয়ে পেস্ট বানিয়েও দাঁতের উপর লাগাতে পারেন।
লবণাক্ত পানি: হালকা গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে সেটা দিয়ে কুলি করুন।
ভিনেগার: অল্প পরিমাণ ভিনেগার অথবা সাদা ভিনেগার তুলায় নিয়ে ব্যাথার জায়গায় চেপে ধরে রাখুন।
আদাঃ এক টুকরো আদা কেটে নিন এবং যে দাঁতে ব্যাথা করছে সে দাঁত দিয়ে চিবাতে থাকুন। আদা চিবুতে ব্যাথা লাগলে অন্য সুস্থ দাঁত দিয়ে চিবিয়ে রস করে রসটা ব্যাথা যুক্ত দাঁতে নিন।
মরিচঃ শুকনো মরিচের গুঁড়ো দিয়ে পেস্ট তৈরি করে দাঁতের ওপরে দিতে পারেন। মরিচের ভেতরে থাকা উপাদান আপনার দাঁতের ব্যাথাকে অবশ করে দেবে।
ঘরোয়া চিকিৎসায় ব্যাথা পুরোপুরি দূর না হলে অবশ্যই একজন ডেন্টাল সার্জন দেখানো উচিত।
1 likes |
276 views
কনডম ছাড়া একবার করা হয়নি৷ কিন্তু পিরিয়ড বন্ধ হয়ে গেছে।।
0 likes |
56 views
বলেন
0 likes |
36 views
0 likes |
27 views
0 likes |
50 views