Nasir Abdullah

Nasir Abdullah

0 Views
Rated 5 / 5 based on 0 reviews

Nasir Abdullah

  • Male | |

Chamber

Services

Work Experience

Skills

Language

Training

Education

প্রশ্ন-উত্তর সমূহ 0 বার দেখা হয়েছে | এই মাসে 0 বার
0 টি প্রশ্ন দেখা হয়েছে 0 বার
0 টি উত্তর দেখা হয়েছে 0 বার
0 টি ব্লগ | 0 টি মন্তব্য | 0 টি প্রিয়

Recent Q&A

পেমেন্ট কিভাবে করব?

আমার একটি ওয়েবসাইট আছে। সেখানে অনেক জন কাজ করে। আমি তাদের কিভাবে অনলাইনে পেমেন্ট করব।এবং তাদের পেমেন্ট এর রিকোয়েস্ট পাবো। আমার একটি পিটিসি ওয়েবসাইট আছে। আমার এডমিন প্যানেলে অনেক গুলো পেমেন্ট গেটওয়ে রয়েছে। আমি কি গেটওয়ে থেকে পেমেন্ট দিতে পারব।

0 likes | 56 views

ওআইসি?

ওআইসি এর পূর্ণ রূপ কি

0 likes | 12 views

রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের ইতিহাস

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

আসসালামুয়ালাইকুম আমি ব্লগিং এ নতুন 

মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আমি ও ভালো আছি। ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। 

আজ আমরা জানবো রাশিয়া ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধের মূল কারণ।

বন্ধুরা রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর আগে আমাদের দেখতে হবে রাশিয়া ও ইউক্রেনের ইতিহাস। তখন তত্কালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন (বর্তমান রাশিয়ার) মূল কেন্দ্রবিন্দু ছিল এই ইউক্রেন। শুধু ইউক্রেন নয় রাশিয়া ও আরো ১৩ টি দেশ যুক্ত হয়ে গঠিত হয় সোভিয়েত ইউনিয়ন। কিন্তু ৯০ এর দশকে তখন সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যায় তখন ইউক্রেন রাশিয়া সহ আরো অনেক দেশ আলাদা হয়ে স্বাধিন রাষ্ট্রে পরিণত হয়।এর পরেও কিন্তু রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে সম্পর্ক ভালোই ছিল। কিন্তু যখন রাশিয়া তার প্রতিবেশী দেশ ক্রিমিয়া দখল করে তখন কিন্তু ইউক্রেনের টনক নরেউঠে ।এই ক্রিমিয়া দখল রাশিয়া অনেক আগেই করেছিল তখন রাশিয়ার সাথে যুক্তরাষ্ট্রের শীতল যুদ্ধ চলছিল। রাশিয়া চেয়েছিলো ইউক্রেন যেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য না হয় কিন্তু ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জনগনের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে যোগ দেওয়ার চেষ্টা করে । রাশিয়ার সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সম্পর্ক অনেক টা আদায় কাঁচকলায়। রাশিয়া চায়না ইউক্রেন যেন ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদেয় । রাশিয়া চেয়ে ছিল ইউক্রেন যেন রাশিয়ার সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করে। কিন্তু ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জনগনের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে যোগ দেওয়ার চেষ্টা করে। তার জন্য রাশিয়ার সাথে ইউক্রেনের সম্পর্ক খারাপ হতে থাকে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর তখন ভ্লাদিমির পুতিন অচল প্রায় রাশিয়া কে শক্ত হাতে শাসন করেন। এবং রাশিয়ার অর্থনীতিতে পরিবর্তন আনেন। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ছিলেন কেজিবির একজন গোয়েন্দা। রাশিয়ার সবচেয়ে বড় শত্রু আমেরিকা ।আর এই আমেরিকা কিন্তু ন্যটো নামের এক সামরিক জোট গঠন করে। রাশিয়াকে ধ্বংস করার জন্য। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও তাই। যদিও এটি শুধু সামরিক জোট নয়। কিন্তু ২০২২ সালে যখন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলদিমীর জেলেনেস্কি ন্যাটোতে যোগদানের কথা বলে তখন রাশিয়া থেকে নিষেধ করা হয় ।কারন ইউক্রেন ন্যাটোতে যোগ দিলে ন্যাটোর সামরিক ঘাঁটি ইউক্রেনে হবে এতে রাশিয়ার অস্তিত্ব সংকটের মধ্যে পড়বে। তাই রাশিয়ার থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল ইউক্রেন ন্যাটোতে যোগ দিলে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চালাবে এবং ২৪ মার্চ রাশিয়া ইউক্রেনে তাদের সামরিক অভিযান চালিয়েছে। রাশিয়া কিন্তু ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ শহর দখল করছে। ইউক্রেনে অনেক খনিজ সম্পদ ও রয়েছে । ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ পূর্ণ শহর বন্দরনগরী মারিয়োপল দখল করেছে রাশিয়া এখন আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ শহর দখলে নিচ্ছে রাশিয়া। রাশিয়া ও ইউক্রেনের মাঝে বিরোধ তৈরির মূল ন্যাটো।ন্যাটো কিন্তু ইউক্রেনকে উষ্কে দিয়েছিল রাশিয়ার বিরুদ্ধে।যাতে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধের সম্ভাবনা তৈরি হয়।এবং তা হয়েও গেছে রাশিয়া এবং ইউক্রেনের যূদ্ধে দুই দেশেরই চরম ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। রাশিয়া কে রুখতে যুক্তরাষ্ট্র কিন্তু এখন পর্যন্ত ৭০০ বিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম ইউক্রেন কে দিয়েছে। রাশিয়া কিন্তু থেমে থাকে নি তারা কিছু অস্ত্রের চালান ধংস করে দিয়েছে। রাশিয়া কিন্তু এর আগেও বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়েছে।এর মধ্যে সিরিয়া যুদ্ধে রাশিয়া কিন্তু বড় ধরনের জয় পেয়েছিল। সিরিয়া এমন একটি দেশ যে দেশে আমেরিকা ইহুদি বাদি ইসরাইল মিলে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ বাধায়।এর পর থেকে সিরিয়ায় যে যখন তখন পারে বোমা হামলা করছে। সামরিক ঘাঁটি তৈরি করছে। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছিলেন সিরিয়া যুদ্ধের ভবিষ্যত বানী । এবং সেই ভবিষ্যত বানীর প্রতিচ্ছবি কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি। দেখুন গৃহযুদ্ধ বেঁধে গেছে, দেশ অর্থনৈতিকভাবে রাজনৈতিক ভাবে প্রায় অচল হয়ে পড়েছে। দেশকে অচল হয়ে যাওয়া থেকে আটকাতে ও আমেরিকা ও ইসরাইল এর থেকে রক্ষা করতে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ, ২০১৪ সালে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এর হাতে সিরিয়াকে তুলে দেন। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন শক্ত হাতে সিরিয়াকে আমেরিকা ও ইহুদি বাদি ইসরাইল এর হাত থেকে রক্ষা করে।এবং এখনো পর্যন্ত বাশার আল আসাদ কে ও সিরিয়াকে রক্ষা করে যাচ্ছে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। সিরিয়া যুদ্ধে রাশিয়া যে জয় পেয়েছিল তা কিন্তু ইউক্রেন যুদ্ধে পাচ্ছেনা। কারণ সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট সিরিয়া কে তুলে দিয়েছিল রাশিয়ার হাতে এবং রাশিয়ান বাহিনীকে সাহায্য করেছিল।তাই রাশিয়া সিরিয়ায় ভালো সফলতা অর্জন করে ছিল। আবার শুধু সিরিয়া নয় রাশিয়া তখন জর্জিয়া আক্রমন করে তখন কিন্তু ভালো সাফল্য পেয়েছিল ।যেখানে চেচনিয়া ও রাশিয়ার সাথে যুক্ত ছিল। চেচনিয়া একটি মুসলিম দেশ রাশিয়ার একটি অঙ্গ রাজ্য। কিছু দিন আগে ইউক্রেনে রাশিয়ার অবস্থা খারাপ থাকলেও এখন কিন্তু অনেক ভালো অবস্থায় রয়েছে। রাশিয়ার হাইপারসনিক মিসাইল কিনজাল এর মাধ্যমে রাশিয়া ইউক্রেনের অনেক ক্ষয় ক্ষতি করেছে। আবার রাশিয়া কে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার মধ্যে পরতে হয়। রাশিয়া ইউক্রেনের প্রায় বিশ ভাগ অঞ্চল দখল করেছে। রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ আরো অনেক দিন থাকবে। বন্ধুরা এই ইউক্রেন যে কিনা আফগানিস্তান ইরাক লিবিয়া ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুক্ত হয়ে। আজ সেই ইউক্রেনের অস্তিত্ব সংকটাপন্ন। অন্যের ক্ষতি করলে নিজেরই ক্ষতি হয়। রাশিয়া ইউক্রেনের এই যুদ্ধে আগুনে ঘি ঢালছে আমেরিকা ইউক্রেনে অস্ত্র সহায়তা দিয়ে। রাশিয়া ইউক্রেনের ডনবাস অঞ্চল দখল করতে চেষ্টা চালিয়েছে। রাশিয়ার দুটো লক্ষ্য ছিল ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের দখল নেওয়া ও ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ যেসব অঞ্চলে রয়েছে সেগুলো দখল করার। রাশিয়া প্রথমে কিয়েভ দখল করতে চেষ্টা করে এবং তারা কিছু টা সফল হয়। কিন্তু ইউক্রেনে পশ্চিমা বিশ্বের অস্ত্র সহায়তা ও ইউক্রেনের বাহিনীর শক্ত প্রতিরোধ এর কারনে রাশিয়ার সৈন্যরা তেমন সফলতা অর্জন করতে পারেনি। তারপরে রাশিয়া ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ শহর দখলে নেয়ার চেষ্টা করে।যেসব অঞ্চলে খনিজ সম্পদ রয়েছে সেসব অঞ্চল দখল করেছে রাশিয়া। ডনবাস অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে খনিজ সম্পদ রয়েছে। খনিজ সম্পদ গুলো হচ্ছে হোয়াইট গোল্ড ।তা ইলেকট্রনিক চিপ তৈরি করতে প্রয়োজন।এই হোয়াইট গোল্ড ইউক্রেনের ঐ অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। ইতিমধ্যেই রাশিয়া ইউক্রেনের সবচেয়ে বড় বন্দরনগরী মারিয়োপল দখল করেছে। এবং ডনেস্ক অঞ্চল দখলের চেষ্টা করছে আর কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শহর দখলে নেয়ার পর রাশিয়া কিন্তু কিয়েভ আক্রমন করবে। একটি দেশের কেন্দ্রবিন্দু কিন্তু রাজধানী আর কিয়েভ হচ্ছে ইউক্রেনের রাজধানী।যদি কিয়েভের পতন ঘটে তাহলে ইউক্রেন রাশিয়ার দখলে চলে আসবে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলদিমির জেলেনেস্কি বলেছেন রাশিয়া ইউক্রেনের বিশ শতাংশ দখল করে নিয়েছে।চেচেন নেতা রমজান কাদিরভ বলেছেন আমরা ইউক্রেনের ডনেস্ক অঞ্চলের সেভেরডনেস্ক এর দখল নিয়েছি। রাশিয়ার সাথে ইউক্রেন কিন্তু আর বেশি দিন ধরে লড়াই চালিয়ে যেতে পারবেনা। কারণ প্রশ্চিমাদের দেওয়া অস্ত্র ফুরিয়ে যাচ্ছে এবং রাশিয়া পশ্চিমা অস্ত্রের চালান ধংস করে দিচ্ছে তাই এক পর্যায়ে ইউক্রেন কে আত্বসমর্পন     

করতেই হবে। বন্ধুরা আপনারা কি ভাবছেন রাশিয়ার সাথে ইউক্রেন আর কতদিন লড়াই চালিয়ে যেতে পারবে। আপনার মতামত কমেন্টে জানান।


রাশিয়ার ইতিহাস


রাশিয়ার ইতিহাস শুরু হয় পূর্ব স্লাভ ও ফিনো-উগ্রিক জাতির বিকাশের মধ্য দিয়ে।[১][২] প্রথাগত রুশ ইতিহাস শুরু হয় ৮৮২ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম সমন্বিত পূর্ব স্লাভীয় রাষ্ট্র, কিয়েভান রুস, প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে। রাষ্ট্রটি ৯৮৮ সালে বাইজেন্টীয় সাম্রাজ্য হতে খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করে, যার ফলে বাইজেন্টীয় ও স্লাভীয় সংস্কৃতির মেলবন্ধন শুরু হয় যা পরবর্তী সহস্রাব্দ পর্যন্ত গোঁড়া স্লাভীয় সংস্কৃতির অংশ হয়ে ওঠে। কিয়েভান রুশ ১২৩৭ থেকে ১২৪০ খ্রিষ্টাব্দে মোঙ্গলদের আক্রমণের ফলে বিভক্ত হতে শুরু করে এবং এই আক্রমণগুলোতে রুসের প্রায় অর্ধেক জনগণ মারা যায়।


ত্রয়োদশ শতাব্দীর পর মস্কো সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হয়ে ওঠে এবং অষ্টাদশ শতাব্দীতে রাশিয়ার জারতন্ত্র বিকাশ লাভ করে রুশ সাম্রাজ্যে পরিণত হয়, যা পূর্ব পোল্যান্ড থেকে প্রশান্ত মহাসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। সে সময় প্রায়ই কৃষক বিদ্রোহ লেগে থাকতো এবং সবগুলো বিদ্রোহ কঠোর হস্তে দমন করা হয়। রুশ সের্ফতন্ত্র ১৮৬১ খ্রিষ্টাব্দে বিলুপ্ত হয়, কিন্তু কৃষকেরা অল্প কর পরিশোধ করত এবং বিল্পবী চাপ প্রদান করত। পরবর্তী দশকগুলোতে সংস্কারের প্রচেষ্টা, যেমন স্তোলপিন সংস্কার, ১৯০৬ সালের সংবিধান ও স্টেট দুমা অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে মুক্ত ও স্বাধীন করার চেষ্টা করে, কিন্তু জারগণ তাদের স্বৈরশাসন ত্যাগ বা তাদের ক্ষমতা বণ্টন করতে নারাজ ছিলেন।


প্রাক-ইতিহাস

সম্পাদনা

২০০৬ সালে উত্তর ককেশাসের দাগেস্তান আকুশা অঞ্চল থেকে ১.৫ মিলিয়ন বছর পুরনো ওল্ডোয়ান ফ্লিন্টের সরঞ্জাম আবিস্কৃত হয়, যার দ্বারা প্রমাণিত হয় যে প্রারম্ভিক সময় থেকেই রাশিয়ায় মানব বিচরণ ছিল।[৩] ইউরোপের কোন স্থান থেকে প্রাপ্ত আধুনিক মানুষের অস্তিত্বের প্রথম প্রমাণ মিলে ২০০৭ সালে রাশিয়ার ডন নদীর নিকটবর্তী কস্তেন্‌কি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের গভীরতম স্তর থেকে, যা ৪০,০০০ বছরের পুরনো বলে ধারণা করা হয়।[৪] ৪০,০০০ বছর পূর্বে আর্কটিক রাশিয়ায় মানুষ পৌঁছেছিল। আদিগিয়ার মেজমাইস্কায়া গুহায় নিন্দার্টাল শিশুদের আংশিক কঙ্কাল আবিস্কারের পর প্রকাশিত হয় যে আর্কটিক রাশিয়া ছিল সর্বশেষ নিন্দার্টালদের নিবাস, কার্বন তারিখ গণনা অনুসারে তা ২৯,০০০ বছর পুরনো।[৫] ২০০৮ সালে নভসিবির্স্কের ইনস্টিটিউট অব আর্কিওলজি অ্যান্ড এথনোলজির রুশ প্রত্নতত্ত্ববিদগণ সাইবেরিয়ার আল্টাই পর্বতমালার দেনিসভা গুহায় অনুসন্ধান চালিয়ে ৪০,০০০ বছর পুরনো একটি শিশু হোমিনিনের কনিষ্ঠ আঙ্গুলের হাড় আবিষ্কার করে। এর ডিএনএ বিশ্লেষণ করার পর প্রকাশিত হয় যে এটা মানুষের অজ্ঞাত কোন প্রজাতির, যার নাম দেওয়া হয় দেনিসভা হোমিনিন।[৬]


প্রারম্ভিক ইতিহাস

সম্পাদনা

প্রাচীনকাল

সম্পাদনা

খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম শতাব্দীর শেষের দিকে গ্রিক বণিকের তানাইস ও ফানাগোরিয়ায় বাণিজ্য সম্ভারের পাশাপাশি ধ্রুপদী সভ্যতার ছোঁয়া এনে দেয়।[৭] হেরোডটাস খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ অব্দের দিকে হেলনি ও বুদিনিদের তৈরি গেলোনাসকে বৃহৎ (ইউরোপের সর্ববৃহৎ) মাটি ও কাট দিয়ে নির্মিত বসতি বলে উল্লেখ করেন। ৬৩ থেকে ৬৮ খ্রিষ্টাব্দে সম্রাট নিরোর অধীনস্থ বসপরান রাজ্য ছিল রোমান সাম্রাজ্যের প্রদেশ মোয়েসিয়ার অংশ। খ্রিস্টীয় দ্বিতীয় শতাব্দীতে গথরা কৃষ্ণ সাগরের তীরে অভিবাসিত হয় এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শতাব্দীতে দক্ষিণ রাশিয়ায় অর্ধ-কিংবদন্তিতুল্য গথিক রাজ্য বিদ্যমান ছিল। পরবর্তীকালে হুন জাতি তাদের পরাজিত করে। তৃতীয় থেকে ষষ্ঠ শতাব্দীতে বসপরান রাজ্য গ্রিক উপনিবেশগুলো দখল করে[৮] এবং ইউরোপের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ানো যুদ্ধরত যাযাবরদের আক্রমণের ফলে বিপর্যস্ত হয়।[৯]


প্রারম্ভিক পূর্ব স্লাভ

সম্পাদনা

আধুনিক রুশদের কিছু পূর্বপুরুষেরা ছিলেন স্লাভ উপজাতির। অনেক পণ্ডিতবৃন্দ তাদের মূল আবাসভূমি প্রিপেত মার্সেসের বনাঞ্চল বলে ধারণা করেন।[১০] প্রারম্ভিক পূর্ব স্লাভরা ধীরে ধীরে পূর্ব রাশিয়ায় বসতি স্থাপন করতে শুরু করে, মূলত দুটি প্রবাহের মধ্য দিয়ে: প্রথমটি কিয়েভ থেকে বর্তমান সময়ের সুজদাল ও মুরমের দিকে এবং অপরটি পোলতস্ক থেকে নভগরদ ও রুস্তভের দিকে যেতে শুরু করে।[১১]


আন্তঃযুদ্ধ রাশিয়া (১৯১৭-১৯২২)

সম্পাদনা

মূল নিবন্ধ: রুশ বিপ্লব

১৯১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জারতন্ত্র সম্পূর্ণভাবে বাতিল হয়। ১৯১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে রাজধানী পেত্রোগ্রাদে (বর্তমান সেন্ট পিটার্সবার্গ) একটি ফ্যাক্টরিতে ধর্মঘট ডাকা হয়। ১৯১৭ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারি হাজার হাজার নারী পোশাক-শিল্প কর্মী খাদ্যাভাবের জন্য তাদের ফ্যাক্টরি থেকে বের হয়ে আসেন এবং অন্যদেরও তাদের সাথে যোগ দিতে বলেন। কয়েকদিনের মধ্যে শহরের প্রায় সকল শ্রমিকেরা কর্মহীন হয়ে পড়ে এবং রাস্তার তাদের মধ্যে মারাপিঠ শুরু হয়ে যায়। জার ধর্মঘট পালনকারীদের কাজে ফিরে যেতে নির্দেশ দেয় এবং সৈন্যদের নির্দেশ দেয় যেন তারা রাস্তায় আন্দোলনকারীদের গুলি করে। তার আদেশ ফেব্রুয়ারি বিপ্লবের সূত্রপাত ঘটায়, বিশেষ করে যখন সৈন্যরা প্রকাশ্যে ধর্মঘট পালনকারীদের পক্ষ নেয়। জার দ্বিতীয় নিকোলাসের পদচ্যুত করার মধ্য দিয়ে ২রা মার্চ 


আজকে এটুকুই ধন্যবাদ সবাইকে



0 likes | 37 views

জন্ম নিবন্ধন করার সময় আমার নামের সাথে মিল রেখে তাসফিয়া বিনতে সাজ্জাদ লিখবো না শুধু তাসফিয়া কেউ উত্তর দিলো?

0 likes | 45 views

ঘুষ ছাড়া কি কোন সরকারি চাকরি পাওয়া যায়?

0 likes | 50 views

রায়হান নামের সাথে মিল রেখে মেয়ের নাম রাখতে চাই।?

দয়া করে আমার মেয়ের জন্য ইসলামিক আরবি নাম সাজেস্ট করুন। 

0 likes | 260 views

মুহিদ নামের অর্থ বাংলায়?

0 likes | 65 views

সেক্স ১ মিনিটের বেশি করতে পারি না?

0 likes | 1623 views