Tasnimul Hoque Mahi

Tasnimul Hoque Mahi

0 Views
Rated 5 / 5 based on 0 reviews

Tasnimul Hoque Mahi

I'm Mahi,trying to do something special.

  • 2021 – Present at Cox's Bazar
  • Male | Single | Islam

Chamber

Services

Work Experience

Skills

Language

Training

Education

Bakalia govt. College

  • Higher Secondary Certificate (HSC)
  • Science Depertment
  • 2020-present
প্রশ্ন-উত্তর সমূহ 181 বার দেখা হয়েছে | এই মাসে 181 বার
1 টি প্রশ্ন দেখা হয়েছে 181 বার
0 টি উত্তর দেখা হয়েছে 0 বার
7 টি ব্লগ | 1 টি মন্তব্য | 0 টি প্রিয়

Recent Q&A

একটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর আদ্যোপান্ত।

বই: 'মানবী'

লেখক: হুমায়ুন আহমেদ। 

ধরণ: বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী। 

____________________________________ 

রিভিউ: ৪০০৯ সালের একটি দম্পতিকে কেন্দ্র করে এই কল্পকাহিনী আবর্তিত হয়েছে।তখনকার বিশ্ব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে এতই উন্নত হয়েছে যে বিশ্বের কর্তৃত্ব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার হাতে চলে গিয়েছে।মানুষ হয়েছে যন্ত্রের অধীন। গল্পের নায়ক কুন এবং নায়িকা নিনিতা।তাদের মধ্যে এই গল্প জুড়ে ভালোবাসা, দ্বন্দ্ব, অভিমান এসব ফুঠে ওঠেছে

        তখন বায়ুমণ্ডলের আয়নোস্ফিয়ার অত্যন্ত সংকীর্ণ হয়ে যাওয়াতে সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি পৃথিবীপৃষ্ঠে ভেদ করে যাচ্ছিল।তাই, সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে বাঁচতে তাদেরকে চারিদিক আবদ্ধ বিশেষ-বিশেষ আলাদা সেলে বাস করতে হয়।কম্পিউটার সিডিসি স্বেচ্ছায় বিভিন্ন ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটিয়ে একেকটি সেলকে মানবশূন্য করার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছিল।নিনিতা ও তার স্বামী কুন এমন চরমলগ্নের সম্মুখীন হয়েছিল। 

        মানুষকে অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ড দণ্ডিত করা হয় না বরং পূনর্বাসন কেন্দ্রে নিয়ে 'এতকিন নভেলা রড' দিলে তার স্মৃতি বিনষ্ট করে সদ্য জন্ম নেওয়া শিশুর স্মৃতি জুড়ে দেওয়া হয়।এতে, তার স্বাভাবিকভাবেই সবকিছুই নতুন করে শিখতে শিখতে হয়।এসবকিছুর নিয়ন্ত্রক সিডিসি বা সেন্ট্রার কম্পিউটার।

        ইচ্ছাকৃতভাবে বিভিন্ন ভাইরাসের সংক্রমণ করার বিষয়টি প্রকাশ পাওয়ায় 'আয়না মানব'দের সহায়তায় 'আয়না' বিদ্রোহ হিসেবে সিডিসিকে জব্দ করা হয়।এবং আয়না মানবরা সিদ্ধান্ত নেয় সিডিসি'কে ধ্বংস করতে। তবে, সিডিসি'কে ধ্বংস করার প্রক্রিয়া আরম্ভ হওয়ার পর সিডিসি জানায় তার উদ্দেশ্য ইতিবাচক ছিল।সে ভাইরাসের প্রতিষেধক এন্টিসিরাম আবিষ্কাররের চেষ্টায় ছিল।যার উৎপত্তি নিনিতা'কে দিয়ে এবং ট্রায়াল মহান কণ্ঠশিল্পী আহানকে দিয়ে করতে চেয়েছে।এবং মানুষকে সেলে আবদ্ধ এজন্যই রাখা হয়েছে যাতে ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রিত হয়।

      সিডিসি'কে তার শেষ উপদেশ জানাতে বললে এটি বলে, যেন মানুষকে মুক্ত-স্বাধীন করা হয়। সিডিসি'র ধ্বংসের  পূর্বমুহূর্তে সম্মান প্রদর্শনের মাধ্যমে এই কল্পকাহিনীর সমাপ্তি ঘটে।

0 likes | 1629 views

বুক রিভিউ

বই: অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট।

 মূল লেখক: এরিক মারিয়া রেমার্ক। 

রূপান্তর: জাহিদ হাসান। _________________________________________ 

রিভিউ : 

       দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে কেন্দ্র করে রচিত এই বইয়ে একজন দুঃসাহসী তরুণ যোদ্ধা পল'এর আত্মকাহিনী বর্ণিত হয়েছে।যুদ্ধের সূক্ষ্ম বর্ণনাসংবলিত এই বইয়ে খুব বাস্তবিক রূপে প্রতিটি ঘটনা ফুঠিয়ে তোলা হয়েছে। গল্পের নায়ক 'পল' স্বেচ্ছায় যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে নি বরং তাকে বাধ্য করা হয়েছিল।পারিবারিক জীবনে অসচ্ছলতা,একদিকে মা-বাবা-বোনের অসহায়ত্ব, অন্যদিকে যুদ্ধবাজ ফ্রেন্সদের নিষ্ঠুরতা তাকে মহাসংকটে পতিত করে। তবে,এতকিছুর পরেও তার মনে হয় জীবনে সে কিছু না পেলেও কিছু দুর্লভ ও পোড় খাওয়া বন্ধু পেয়েছে।এরা যেন তার আত্নার আত্মীয়। 

        কখনো ছুটিতে দেশের বাড়িতে গেলে মনে হয় তার আসল ঘর এটি নয় বরং রণক্ষেত্রই যেন তার আসল বাড়ি।কখনো তার বাড়ির প্রতিটি জিনিস অচেনা-অজানা মনে হয়,অপরিচিত ঠেকে। ফ্রন্টের কাছাকাছি গেলে এমন অনুভব হয় যেন এবারে তার সবকিছু শেষ হতে চলেছে।যেন মৃত্যু তার সাথে লুকোচুরি খেলে। ছুটির পরে যখন যুদ্ধে রওনা হওয়ার কালে তার যেন সমস্ত তার সাহস ও শক্তি লোপ পায়,প্রতিটি মুহূর্তে তার ক্যান্সারে আক্রান্ত মায়ের অসহায়ত্ব ভেসে ওঠে চোখে।

         যুদ্ধে ধ্বংসাবশেষকে সম্মুখে রেখে কখনো সে ভাবে: "যুদ্ধে এ তো স্বাভাবিক। খুলি উঠে গেছে তবুও দেখেছি বেঁচে আছে। হয়তো দুটো পা'ই কাটা গেছে তবুও নিরাপদ আশ্রয়ের আশায় ছেঁচড়ে ছেঁচড়ে নিরাপদ গর্তে গিয়ে পড়েছে।এক ল্যান্স কর্পোরাল শুধু হাতের উপর ভর দিয়ে দুই মাইল রাস্তা ঘষটাতে ঘষটাতে এসেছে,হাঁটু চুরমার হয়ে গিয়েছিল তার।একজনের পেট চিরে নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে গিয়েছিল,দু'হাত দিয়ে কোনরকমে চেপে ধরে ছুটে গেছে হাসপাতালে। একজনের হাতের শিরা কেটে গিয়েছিল, দাঁত দিয়ে কামড়ে ধরে ছিল প্রায় দুই ঘণ্টা,রক্ত পড়ে যেন মারা না যায়। বাঁচার জন্য এতো আকুতি মানুষের!" 

        পল জার্মানের পক্ষ থেকে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল।বিপক্ষদলের আক্রমণে যখন তাদের দল পর্যুদস্ত, তখন পলের অনেক বন্ধু পরপারে চলে যায়।এমনি এক সুন্দর সকালে যুদ্ধের ইতি ঘটে।পলের জীবনে নতুন সূর্যের উদয় হয়।

0 likes | 1653 views

"অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট" বইয়ের রিভিউ।

বই: অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট। 

মূল লেখক: এরিক মারিয়া রেমার্ক। 

রূপান্তর: জাহিদ হাসান। _________________________________________

                                       রিভিউ :

       দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে কেন্দ্র করে রচিত এই বইয়ে একজন দুঃসাহসী তরুণ যোদ্ধা পল'এর আত্মকাহিনী বর্ণিত হয়েছে।যুদ্ধের সূক্ষ্ম বর্ণনাসংবলিত এই বইয়ে খুব বাস্তবিক রূপে প্রতিটি ঘটনা ফুঠিয়ে তোলা হয়েছে। গল্পের নায়ক 'পল' স্বেচ্ছায় যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে নি বরং তাকে বাধ্য করা হয়েছিল।পারিবারিক জীবনে অসচ্ছলতা,একদিকে মা-বাবা-বোনের অসহায়ত্ব, অন্যদিকে যুদ্ধবাজ ফ্রেন্সদের নিষ্ঠুরতা তাকে মহাসংকটে পতিত করে। তবে,এতকিছুর পরেও তার মনে হয় জীবনে সে কিছু না পেলেও কিছু দুর্লভ ও পোড় খাওয়া বন্ধু পেয়েছে।এরা যেন তার আত্নার আত্মীয়। 

       

 

      কখনো ছুটিতে দেশের বাড়িতে গেলে মনে হয় তার আসল ঘর এটি নয় বরং রণক্ষেত্রই যেন তার আসল বাড়ি।কখনো তার বাড়ির প্রতিটি জিনিস অচেনা-অজানা মনে হয়,অপরিচিত ঠেকে। ফ্রন্টের কাছাকাছি গেলে এমন অনুভব হয় যেন এবারে তার সবকিছু শেষ হতে চলেছে।যেন মৃত্যু তার সাথে লুকোচুরি খেলে। ছুটির পরে যুদ্ধে রওনা হওয়ার কালে তার যেন সমস্ত তার সাহস ও শক্তি লোপ পায়,প্রতিটি মুহূর্তে তার ক্যান্সারে আক্রান্ত মায়ের অসহায়ত্ব ভেসে ওঠে চোখে। 

        যুদ্ধে ধ্বংসাবশেষকে সম্মুখে রেখে কখনো সে ভাবে: "যুদ্ধে এ তো স্বাভাবিক। খুলি উঠে গেছে তবুও দেখেছি বেঁচে আছে। হয়তো দুটো পা'ই কাটা গেছে তবুও নিরাপদ আশ্রয়ের আশায় ছেঁচড়ে ছেঁচড়ে নিরাপদ গর্তে গিয়ে পড়েছে।এক ল্যান্স কর্পোরাল শুধু হাতের উপর ভর দিয়ে দুই মাইল রাস্তা ঘষটাতে ঘষটাতে এসেছে,হাঁটু চুরমার হয়ে গিয়েছিল তার।একজনের পেট চিরে নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে গিয়েছিল,দু'হাত দিয়ে কোনরকমে চেপে ধরে ছুটে গেছে হাসপাতালে। একজনের হাতের শিরা কেটে গিয়েছিল, দাঁত দিয়ে কামড়ে ধরে ছিল প্রায় দুই ঘণ্টা,রক্ত পড়ে যেন মারা না যায়। বাঁচার জন্য এতো আকুতি মানুষের!"

        পল জার্মানের পক্ষ থেকে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল।বিপক্ষদলের আক্রমণে যখন তাদের দল পর্যুদস্ত, তখন পলের অনেক বন্ধু পরপারে চলে যায়।এমনি এক সুন্দর সকালে যুদ্ধের ইতি ঘটে।পলের জীবনে নতুন সূর্যের উদয় হয়। 


©️Tasnimul Hoque Mahi

1 likes | 1621 views

নাইট্রোজেনের ইতিবৃত্ত

ইংরেজি নাম: Nitrogen আমাদের চারপাশে বিরাজমান নাইট্রোজেন একটি বর্ণহীন, গন্ধহীন, স্বাদহীন মৌলিক পদার্থ। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ৭৮.০৯% নাইট্রোজেন রয়েছে। এর প্রতীক N। পারমাণিবক সংখ্যা ৭। ইলেকট্রন বিন্যাস 1s^2 2s^2 2p^3 । শক্তিস্তরে ইলেকট্রন সংখ্যা : ২,৫। পারমাণবিক ওজন : ১৪.০০৬৭। এটি পৃথিবীর সাধারণ কক্ষীয় তাপামাত্রায় গ্যাসীয় অবস্থায় থাকে। এর গলনাঙ্ক : -২১০০.০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্ফুটনাঙ্ক : -১৯৫.৭৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর ২টি সুস্থির আইসোটোপ রয়েছে এই আইসোটোপ দুটিহলো— ১৪N : এর নিউট্রোন সংখ্যা ৭টি। ১৫N : এর নিউট্রোন সংখ্যা ৮টি। এক সময় বাতাস একটি বিশুদ্ধ গ্যাসীয় পদার্থ হিসাবে বিবেচনা করা হতো। মানব সভ্যতার গোড়া থেকেই মানুষ নাইট্রোজেন ঘটিত বিভিন্ন যৌগিক পদার্থের সাথে পরিচিত ছিল। যেমন সোরা বা নাইট্রিক এ্যাসিড ব্যবহৃত হতো বেশ আগে থেকেই। ১৭৬৭ খ্রিষ্টাব্দের দিকে ক্যাভেন্ডিশ, জে প্রিস্টলে-সহ আরও অনেক গবেষক বাতাস নিয়ে গবেষণা শুরু করেন। এঁরা মূলত পরীক্ষা করেছিলেন গ্যাসের উপর বিদ্যুৎক্ষরণের প্রতিক্রিয়া। গোড়ার দিকে বাতাসকে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছিল। ভাগ তিনটি হলো— সাধারণ বাতাস, বদ্ধ বাতাস ও দাহ্য বাতাস। ১৭৭২ খ্রিষ্টাব্দে রাদারফোর্ড এই গ্যাসটি আবিষ্কার করেন। তিনি এই গ্যাসটির নামকরণ করেছিলেন ক্ষতিকারক বাতাস (noxious air) বা বদ্ধ বাতাস (fixed air)। প্রথমদিকে বিজ্ঞানীরা এর নাম রেখেছিলেন এ্যাজোট (azote)। উল্লেখ্য গ্রিক ãζωτος শব্দের অর্থ হলো—জীবনহীন। ১৭৮৭ খ্রিষ্টাব্দে এর নাম নাইট্রোজেন রাখেন ল্যাভয়সিয়ের। ১৭৭৪ খ্রিষ্টাব্দে প্রিস্টলে অক্সিজেন আবিষ্কার করেন। সেই সূত্রে প্রিস্টলে রসায়ন বিজ্ঞানী হিসাবে খ্যাতি লাভ করেন। ১৭৭৭ খ্রিষ্টাব্দে ক্যাভেন্ডিশ এক চিঠিতে জে প্রিস্টলে-কে জানান যে, তিনি নতুন এক ধরনের বিষাক্ত প্রস্তুত করেছেন। তিনি বায়ুমণ্ডলের বাতাসকে লোহিততপ্ত কয়লার উপর দিয়ে বার বার প্রবাহিত করে, তা একটি পাত্রে আবদ্ধ করেন। পরে ওই বাতাসকে ক্ষার দ্বারা শোষিত করান। এর ফলে অবশিষ্ট যে বাতাস তিনি পান, তা শ্বাসের অনুপুযুক্ত ছিল। এরপর উভয় বিজ্ঞানী এ বিষয়ে কোনো গবেষণা করেন নি। রসয়ানাগারে এই গ্যাস তৈরি করা হয় এ্যামোনিয়াম ক্লোরাইট ও সোডিয়াম ক্লোরাইটের রাসায়ানিক বিক্রিয়ার দ্বারা। NH4Cl + NaNO2→ N2 + NaCl + 2H2O শিল্পক্ষেত্রে বাতাসকে তরল করে, আংশিক পাতন পদ্ধতিতে নাইট্রোজেন উৎপন্ন করা হয়। সাধারণ চাপে ও তাপমাত্রায় নাইট্রোজনে নিষ্ক্রিয় গ্যাস হিসেবেই থাকে। কারণ এর অণু ত্রিবন্ধনে যুক্ত থাকে। অণুজীবী দ্বারা নাইট্রোজেনের বন্ধন ভেঙে গিয়ে নানা রকমের যৌগিক পদার্থের সৃষ্টি করে। প্রকৃতিতে নাইট্রোজোনের এই চক্র প্রতিনিয়ত চলছে। উচ্চ তাপমাত্রায় এ্যালুমিনিয়াম, ক্যালসিয়াম, ক্রোমোয়াম, টাইটেনিয়াম, বেরিয়াম, বেরিলিয়াম, বোরন, ম্যাগনেশিয়াম, লিথিয়াম, সিলিকন ও স্ট্রানসিয়ামের সাথে বিক্রয়া করে নাইট্রেট উৎপন্ন করে। বজ্রপাতের সময় বাতাসের অক্সিজেনের সাথে নাইট্রোজেন বিক্রিয়া করে নাইট্রাস মনোক্সাইড উৎপন্ন করে। কিন্তু উচ্চাতাপ, মধ্যম চাপে অনুঘটকের সাহায্যে অ্যামোনিয়া উৎপন্ন হয়। জীবজগতে নাইট্রোজেন একটি গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক উপাদান হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। প্রোটিন, নিউক্লিক অ্যাসিডে, কো-এনজাইমে নাইট্রোজেন থাকে। [দ্র:নির্ভরযোগ্য উৎস হতে সংগৃহীত]

0 likes | 1647 views

লাইফাই

লাই-ফাই (LiFi হিসাবেও লিখিত) হ'ল একটি তারবিহীন যোগাযোগ প্রযুক্তি যা ডিভাইসের মধ্যে ডেটা এবং উপাত্ত স্থানান্তরে কাজ করে। এই শব্দটি হরাল্ড হাশ (Harald Haas) এডিনবার্গে ২০১১ সালে টিইডিগ্লোবাল আলোচনার সময় প্রথম প্রবর্তন করেছিলেন। অর্থাৎ,মার্চের 2011 সালে এটি সর্বপ্রথম প্রবর্তিত হয়।দৃশ্যমান আলোর পরিসর ছাড়াও এটি অতিবেগুনি এবং অবলোহিত রশ্মি অঞ্চলে কাজ করে। প্রযুক্তিগত ভাষায়, লাই-ফাই একটি বিশেষ যোগাযোগ ব্যবস্থা যা দৃশ্যমান আলো, অতিবেগুনী এবং ইনফ্রারেড বর্ণালীগুলির থেকে বেশি গতিতে ডেটা স্থানান্তরে করতে সক্ষম। বর্তমানে, কেবলমাত্র এলইডি ল্যাম্পগুলি দৃশ্যমান আলোতে ডেটা যোগাযোগের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। ব্যবহারের ক্ষেত্রে, প্রযুক্তিটি ওয়াই-ফাইয়ের সাথে কিছুটা সাদৃশ্যযুক্ত - মূল প্রযুক্তিগত পার্থক্য হ'ল ওয়াইফাই তথ্য প্রেরণে অ্যান্টেনায় ভোল্টেজ স্থানান্তরে Wi-Fi রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে, অন্যদিকে লাই-ফাই আলোর তীব্রতার মডিওলেশান ব্যবহার করে তথ্য প্রেরণ করে। লাই-ফাই তাত্ত্বিকভাবে 100 গিগাবাইট / সেকেন্ডের গতিতে ডেটা স্থানান্তর করতে পারে।লাই-ফাইয়ের অঞ্চলগুলিতে নিরাপদে কাজ করার সুবিধার পাশাপাশি বৈদ্যুতিক চৌম্বকীয় সংবেদনশীলতা (উদাঃ বিমানের কেবিন, হাসপাতাল, সামরিক) -প্রভৃতি কারণে বিশ্বজুড়ে বেশ কয়েকটি সংস্থা এই প্রযুক্তিটির বিকাশে কাজ করছে।

0 likes | 1633 views