Neel

Neel

0 Views
Rated 5 / 5 based on 0 reviews

Neel

  • Male | Single | Islam

Chamber

Services

Work Experience

Skills

Language

Training

Education

প্রশ্ন-উত্তর সমূহ 245 বার দেখা হয়েছে | এই মাসে 245 বার
1 টি প্রশ্ন দেখা হয়েছে 245 বার
0 টি উত্তর দেখা হয়েছে 0 বার
0 টি ব্লগ | 0 টি মন্তব্য | 1 টি প্রিয়

Recent Q&A

যৌন সঙ্গম করার পর যৌনাঙ্গ জ্বালা পোড়া করে কেন?

যৌন মিলন করার পর যৌনাঙ্গের ভিতরে ও বাহিরে জ্বালা করার কারণ কি?


0 likes | 9 views

প্রেগ্ন্যাসির সম্ভাবনা আছে কি?

আমি গত মাসের ১৬ তারিখ আমার gf এর সাথে অনিরাপদ সেক্স করি যদিও বীর্য বাইরে ফেলেছিলাম।তখন ১৭ তারিখেই তার পিরিয়ড হয়েছিলো কিন্তু এই মাসের আজকে ২০ তারিখ এখানো তার পিরিয়ড হয় নি।তার কি প্রেগ্ন্যাসির সম্ভাবনা আছে?

0 likes | 26 views

মাসিকের সময় স্ত্রী সহবাস করার বিধান জেনে নিন।।

* মাসিকের সময় জরায়ু ও যোনির অম্লভাব থাকে না। তাই এটি খুব সহজেই রোগজীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। * মিলনের সময় এবং পরবর্তীতে প্রচন্ড ব্যথা হতে পারে। * রক্তপাত তুলনামূলক ভাবে বেশি হতে পারে। * দেহ অপবিত্র লাগে বিধায় মানসিক অরুচি সৃষ্টি হতে পারে। * পুরুষ লিঙ্গে রক্ত লেগে যৌনমিলনে তার অরুচি জন্মাতে পারে। * পুরুষের কোন রোগ (Sexual transmited disease) থাকলে এসময় অতিদ্রুত নারী যোনিতে ছড়িয়ে পড়ে। * তেমনি নারীদেহেও কোন রোগ (Sexual transmited disease) থাকলে পুরুষ দেহে দ্রুত ছড়াতে পারে। * জরায়ু মুখ ঘোরে যেতে পারে, যা পরবর্তীতে মারাত্মক কুফল বয়ে আনতে পারে। ইসলামের দৃষ্টিতে এসময় যৌন মিলন হারাম। ইসলামের দৃষ্টিতে মাসিকের সময় যৌন মিলনঃ পবিত্র কুরআ’ন এ আল্লাহ তায়ালা বলেন- “আর আপনার কাছে জিজ্ঞেস করে হায়েয সম্পর্কে। বলে দেন, এটা অশুচি। কাজেই তোমরা হায়েয অবস্থায় স্ত্রীগণ থেকে বিরত থাকো এবং যতক্ষন না তারা পবিত্র হয়ে যায় ততক্ষণ তাদের নিকটবর্তী হবে না। যখন উত্তম রূপে পরিশুদ্ধ হয়ে যায়, তখন গমন কর তাদের কাছে, যে ভাবে আল্লাহ হুকুম দিয়েছেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারী এবং যারা অপবিত্রতা হতে বেঁচে থাকে তাদেরকে পছন্দ করেন।” (বাকারা/আয়াত-২২২) সুতরাং স্বামীর জন্য জায়েয হবে না স্ত্রী সহবাস করা যতক্ষন না স্ত্রী হায়েয থেকে মুক্ত হয়ে গোসল করে পবিত্র হয়। হায়েয অবস্থায় স্ত্রী সহবাস যে একটি গর্হিত ও হারাম কাজ রাসূলে কারীম (সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়াসাল্লাম) এর হাদিস থেকেও তার প্রমান পাওয়া যায়। আমাদের প্রানপ্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ (সা) বলেছেন- “যে ব্যাক্তি হায়েয অবস্থায় সহবাস করে বা পিছনের রাস্তা দিয়ে স্ত্রীর সাথে মিলন করে কিংবা কোন গণকের কাছে গমন করে, তবে সে আমার নিকট যা অবতীর্ণ হয়েছে তা অস্বীকার করল।” [তিরমিযী] বর্তমান চিকিতসা বিজ্ঞান বলছে যে, মাসিক অবস্থায় মেয়েদের জরায়ু থেকে যে স্রাব আসে, তাতে রয়েছে বিষাক্ত কিছু যৌগ। তাই পুরুষদের সিফিলিস, গোনোরিয়া, লিংগ ছোট হয়ে যাওয়া, লিংগ বিকৃতিসহ নানা রোগের কারন মাসিক অবস্থায় সহবাস করা। ডিম্বানু ভেঙ্গে তা মাসিকের স্রাবের সাথে বেরিয়ে যায়। মাসিকের সময় কোন ডিম্বানু থাকে না। যারা মনে করে মাসিকের সময় সহবাস না করলে সন্তান হয় না, এটা তাদের চরম মুর্খতা। তবে কখনো কখনো মাসিকের সময় ডিম্বানু গঠিত হয়, যদিও এটা বিরল। মাসিকের সময় একটি মেয়ে খুবই অসুস্থ থাকে, এর সাথে থাকে অসহ্যকর ব্যাথা-বেদনা, বমি বমি ভাব, মাথা ব্যাথা। এই অবস্থায় তার সাথে সহবাস করা, তার উপর অমানবিক জুলুম ছাড়া আর কিছুই নয়।


তাই আমাদের উচিত মাসিকের সময় যৌনকর্ম থেকে বিরত থাকা।। 

0 likes | 53 views

হস্থমৈথুন করলে কি ক্ষতি হয়?

হস্থমৈথুন করলে কি ক্ষতি হয়? ‌‌‌‌‌ 0 likes | 1858 views