কানিজফাতিমাজ্যোতি

কানিজফাতিমাজ্যোতি

0 Views
Rated 5 / 5 based on 0 reviews

কানিজফাতিমাজ্যোতি

  • Not Specified | |

Chamber

Services

Work Experience

Skills

Language

Training

Education

প্রশ্ন-উত্তর সমূহ 4.02k বার দেখা হয়েছে | এই মাসে 4.02k বার
3 টি প্রশ্ন দেখা হয়েছে 375 বার
2 টি উত্তর দেখা হয়েছে 3.64k বার
0 টি ব্লগ | 0 টি মন্তব্য | 0 টি প্রিয়

Blogs

Recent Q&A

আমি সবার কাছে জানতে চাই?

www.thirdeyeradiation.com

এই সাইটের পোষ্ট গুলো থেকে কি জ্ঞান পাওয়া যায়?

0 likes | 1692 views

ভূমিকম্প কেন ও কিভাবে হয়?

অামি একটি পোষ্ট পড়ে তো অবাক কারনে এই পোষ্টটিতে ভূমিকম্প সম্পর্কে ভিন্ন ধারনা দিয়েছে, এই পোষ্টটিতে আমার ধারনা কিছুটা বদলে  গিয়েছে। আপনার কি মত জানাবেন।

পোষ্ট টি হলো.....পোষ্টটি পড়ুুন

0 likes | 1743 views

বশীকরণ কি কেন, কখন, কাকে, কোথায় ও কিভাবে করবেন?

হ্যালো বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমি আসলে অনেক দিন যাবৎ কোন প্রশ্ন বা পোষ্ট করিনি bissoy.com এ, আমি কিছু দিন ধরে একটি ওয়েব সাইটে কিছু পোষ্ট পড়তেছি আর অনেক জ্ঞান অর্জন করতেছি। তার কিছু আপনাদের মধ্যে শেয়ার না করলে কি হয় বলুন তো?
পোষ্টটি নিম্নে.....

বশীকরণ কি? কেন, কখন, কাকে, কোথায় ও কিভাবে করবেন?

আমাদের আজকের বিষয়টি তান্ত্রিকতার সবথেকে জনপ্রিয়, অত্যাধিক ব্যবহৃত, বিশ্বের সকল স্থানের সকল সময়ের শ্রেষ্ট চাহিদা সম্পন্য তদবীর বা তন্ত্র যার নাম বাংলায় “বশীকরণ/বশিকরন”। আজ আমরা জানবো বশীকরণ কি ? কেন, কাকে, কখন, কিভাবে বশীকরণ করা যায় বা করবো। এবং এ বিষয়ের উপর সংশ্লিষ্ট সকল বিষয় পর্যায়ক্রমে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করবো।

বশীকরন-একটি তান্ত্রিক বা আধ্যাত্মিক প্রকৃয়া যা দ্বারা একজন মানুষের স্বাভাবিক বিরুপ মনকে মন্ত্র, তন্ত্র, যন্ত্র, দোওয়া, তাবিজ, টোনা, টোটকা ইত্যাদি প্রয়োগের মাধ্যমে নিজের প্রতি আকৃষ্ট বা আয়ত্বে আনা যায়। মনে রাখতে হবে- মানুষের মন কোন যন্ত্র চলিত ইঞ্জিন নয়, যে এর কোন একটি পার্টস পরিবর্তন করে দিলেন আর সাথে সাথে আপনার পিছু ধাওয়া করলো। তবে হ্যা এটিও সত্য যে বর্তমান হিপনোটাইজ, মেসমেরিজম, ত্রাটক ইত্যাদির দ্বারা সাময়ীক ভাবে একজন মানুষের সম্পূর্ণ জ্ঞান, বোধ, বুদ্ধি হরন করে তাকে দিয়ে তাৎক্ষণিক কোন কার্য সম্পাদন করানো যায়। (এ বিষয় বিস্তারিত প্রশিক্ষণ ও আলোচনা আমাদের অন্য একটি অধ্যায়ে করা হয়েছে) তবে সেটি বশীকরণ নয়। বশীকরণ করতে অবশ্যই সময়ের প্রয়োজন সময় লাগবেই, কারন এটি তো অন্য কিছু নয়, মানুষ্য মন, যে মনের জন্যই আজ সে আঠারো হাজার মাখলুখের মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের দাবিদার, এটিকে পরিবর্তন হতে কিছু সময় নেওয়াটাই স্বাভাবিক, না নেওয়াটা ভন্ডামী। তদবীরের প্রখরতার উপর নির্ভর করে ৭-১৮০ দিন কিংবা তার বেশি সময়ও লাগতে দেখা গেছে। একটি মানুষকে বশীকরণ করার তদবীর যদি আপনি একজন সৎ তান্ত্রিক দ্বারা করিয়ে থাকেন তবে আজ বা কাল বা একটি সময় সেই ব্যক্তি বশীকরণ হবেই হবে, এটি নিশ্চিত ধ্রব সত্য-কারন বিজ্ঞান বলে প্রতিটি কাজের একটি ফলাফল থাকতেই হবে, সেটা যেমন’ই হোক।

কেন একজনকে বশীকরণ করবো বা করা হয়, এর প্রয়োজনীয়তা কি? মানুষ সামাজিক জীব, সমাজে বাস করতে তাকে সকলের সাথে মিশতে হয়, প্রয়োজনের তাগিদেই অন্যের সাথে সখ্যতা তৈরী করতে হয়। আবার হৃদয় ঘটিত ব্যপার তো রয়েছেই। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, মানুষের নিজ স্বার্থের প্রয়োজনে যখন একজন মানুষকে অনেক বেশি প্রয়োজন পরে আর সেই ব্যক্তিটি তার আহ্বানে সারা না দেয় তখনি বশীকরণ করার চিন্তা বা প্রয়োজনীয়তা দেখা যায়। শুধু তাই নয়, স্বামী স্ত্রীর সর্ম্পক্যের মাঝেও তৃতীয় পক্ষের অনুপ্রবেশের কারনে বা মন মালিন্যের কারনে বিভেদ সৃষ্টি হয়। আপনি বিবাহিত অথচ অন্য আরেকটি মেয়েকে বা অন্যের স্ত্রীকে হটাৎ পছন্দ হয়ে গেলো, আপনার স্বামী হয়তো আপনার শারীরিক, মানুষিক বৈষয়িক কোন চাহিদা মেটাতে অপারগ এমতাবস্থায় আপনি অন্যের প্রতি আকর্ষিত হয়ে পরলেন এমনি হাজারো পরকীয়া ঠেকাতে, পরকীয়া করতে। আপনার সন্তান আপনার অবাধ্য, আপনার পিতা/মাতা আপনার অন্য কোন ভাই/বোন/ বোন জামাইয়ের প্রতি আসক্ত আপনাকে পাত্ত্বা দেয় না। আপনার ভাই বোনের সাথে আপনার মিল হচ্ছে না। আপনি হটাৎ কোথাও বেড়াতে গিয়ে কোন রূপসী যুবতী/যুবকের প্রতি আসক্ত, হতে পারে সে নেহায়েৎ গরিব ঘরের যে কারনে আপনার সাথে সর্ম্পক্য করার সাহস পাচ্ছে না। এমনও হয় সে উচ্চ বংশের আপনাকে পাত্তা দিচ্ছে না। সে অন্য পুরুষ বা মেয়েতে আসক্ত, তবুও আপনি তাকে পেতে চাইছেন। আপনার অফিসে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আপনার বস আপনার  প্রতি সহানুভুতিশীল নয়, অন্যের প্রমোশন হচ্ছে আপনার হচ্ছে না, আপনার সহকর্মী যে আপনার ফেভারে থাকলে আপনার সুবিধা হতো কিন্তু সে আপনার প্রতি বিরুপ। আপনি রাজনীতি করেন কিন্তু আপনার প্রতি আপনার উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের তেমন একটা সু নজর নেই, আপনি আপনার যোগ্য স্থান পাচ্ছেন না। আপনি কোন মেয়ে বা ছেলে কে জান প্রাণ দিয়ে চাইছেন কিন্তু তাকে কোন ভাবেই বোঝাতে বা বলতে পারছেন না। আপনি এমন একজনকে পছন্দ করেন যে কি না সর্ম্পকে আপনার সামজস্যপূর্ন নয়, যে সর্ম্পক্যটি অসামাজীক, তবুও আপনি চাইছেন, সে আপনার ধর্মের বা গোত্রের না, যা সমাজ বিরোধী যে কারনে বিপরীত ব্যক্তিটি আপনার আহ্বানে সারা দিচ্ছে না, আপনি যাকে চাইছেন সে আপনার বয়েসে অনেক বড়, ছোট, গরিব, বড়লোক, ভিন্ন ধর্মের, দেখতে সুন্দর, কুৎসিত, সামাজীক স্ট্যাটাস অনেক উঁচু, নিচু ইত্যাদি হাজারো ভিন্নতার কারনে বিপরিত ব্যক্তিটি আপনার প্রতি বিরুপ, বিতৃষ্ণ, সাড়া দিচ্ছে না সে সকল ক্ষেত্রে আমাদের প্রথম পদক্ষেপ বশীকরণ। এর মাধ্যমে নিজের ইচ্ছের সাথে তার ইচ্ছের সংমিশ্রন ঘটানো হয়, বা ঘটাতে বাধ্য করা হয়। এই বশীকরণ যে সকল সময় মঙ্গলের জন্যই করা হয়ে থাকে তা কিন্তু নয় অনেক সময় দেখা যায় নিজ স্বার্থ সিদ্ধির জন্য, অসৎ উদ্দেশ্য চারিতার্থ করার জন্য, অসামাজিক কার্যকলাপের জন্যেও কিছু অসাধু ব্যক্তি করে থাকে। যা সকল সময় সমাজের জন্য হিতকর নাও হতে পারে, আবার কোন ক্ষেত্রে একজনের জীবন বাচানোর তাগিদেও বশীকরণ জরুরী হয়ে পরে। যাই হোক এ সকল ক্ষেত্রেই আমরা বশীকরণের প্রয়োগ দেখতে পাই।

এখানে আমরা জানলাম কেন এবং কাকে বশীকরণ করার প্রয়োজন হয় এবার আলোচনা করবো কখন কি ভাবে করা হয় বা হবে। অনাদীকাল হতেই এই কাজটি সমাজের তান্ত্রিক, ফকির, বেদে, পীর, ওঝা, হুজুর, মাওলানা, আধ্যাত্মিক সিদ্ধ পুরুষ এই সকল সম্প্রদায়ের লোকেরাই করে থাকে। কারন এই কাজগুলো আমরা সাধারন মানুষ জানলেও তা করে তেমন ফল পাওয়া যায় না। এই কাজগুলোতে সাধারনত গ্রামীন সমাজ টোনা, টোটকা, জড়ি, বুটি, তাবিজ, কবজ ইত্যাদি ব্যবহার করে আসছে।

আমাদের সর্বসাধারনের আজ এটি জানা অত্যান্ত জরুরী যে কি কি দ্বারা বশীকরণ করা হয়ে থাকে- বর্তমান সময়েও দেখা গেছে তাবিজ, কবজ, যন্ত্র সাধারন ভাবে গাছের উপর টাঙ্গিয়ে, গাছের গোড়ায় পুঁতে, কিছু খাওয়ানো, শরীরে র্স্পশ্য করে, পায়ের নিচে, বিছানায় মাথার নিচে রেখে, ঘরে রেখে, বাড়ীতে কোথাও টাঙ্গিয়ে, নিজের সাথে গলায় বা হাতে ব্যবহার করে, শ্মশানে/কবরস্থানে, বহমান নদীতে, জঙ্গলে পুঁতে, বিভিন্ন প্রাণীর অংশ বিশেষ ব্যবহার করে, শরীরের ব্যবহৃত কাপড়, চুল, নখ, গাত্র ময়লা ইত্যাদি সংগ্রহ করে, ছবি, নাম, জন্ম তারিখ, পিতা মাতার নাম দিয়ে। চোখে চোখ রেখে তাকিয়ে থেকে, কথার মাধ্যমে তান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় বিপরীত লিঙ্গকে বশীকরণ করা হয়, আর সাধারন ভাবে কোনও ব্যক্তি তার রুপ, গুন, অর্থ সম্পদ ইত্যাদি দিয়েও অন্যকে প্রভাবিত করে থাকে। কিন্তু বর্তমান সময়ে একটি প্রতারক ভন্ড তান্ত্রিক সম্প্রদায় সর্বসাধারনের মাঝে একটি কথা বেশ জোড়ালো ভাবেই ছড়িয়েছে যে নানা রকম আসন, চালান দ্বারা, জ্বীন, পরী, কালী সাধনা দ্বারা অন্যকে বশীকরণ করে দেয়। মনে রাখবেন এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভুয়া একটি কথা, সাধারনের মস্তিষ্কে এটি বর্তমানে একটি ভাইরাসের মতই ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে যে, এ ভাবে অন্যকে বশীকরণ করা যায় বা হয়। 

পুরো পোষ্ট টি পড়ুন.....

পোষ্টটি পুরোটা লিখতে পারলাম না কারন ঐ ওয়েব সাইটটিতে পোষ্টটি কপি করা যাচ্ছে না তাই আপনারা কষ্ট করে নিজেরাই গিয়ে পুরো পোষ্টটি পড়তে পারেন।


0 likes | 1754 views

আমি ত্রাটক শিখতে চাই কেও হেল্প করতে পারবেন?

0 likes | 3870 views

বশীকরণ মন্ত্র কি?

0 likes | 18173 views