এনএমনাহিদ

এনএমনাহিদ

0 Views
Rated 5 / 5 based on 0 reviews

এনএমনাহিদ

  • Not Specified | |

Chamber

Services

Work Experience

Skills

Language

Training

Education

প্রশ্ন-উত্তর সমূহ 8.58k বার দেখা হয়েছে | এই মাসে 8.58k বার
7 টি প্রশ্ন দেখা হয়েছে 6.55k বার
2 টি উত্তর দেখা হয়েছে 2.03k বার
0 টি ব্লগ | 0 টি মন্তব্য | 7 টি প্রিয়

Blogs

Recent Q&A

শাড়ি কি রোমান্টিকতাকে প্রকাশ করার একটি কার্যকরী অনুষঙ্গ?

১৬ ডিসেম্বর, ২১ ফেব্রুয়ারী, পহেলা বৈশাখে না হয় বাঙালী সংস্কৃতিকে কিংবা ঐতিহ‍্যকে ধারণ করার তাগিদ থেকে মেয়েরা শাড়ী পরে। কিন্তু ভ‍্যালেন্টাইন্স ডে তেও বেশিরভাগ মেয়েদের শাড়ী পরার প্রবনতা কি ভিন্ন কিছুর ইঙ্গিত বহন করেনা? আসলে কি শাড়ি নিছক একটা পোশাক কিংবা বড়জোর ঐতিহ‍্যের ধারক? নাকি অর্থবহ আবেগ ও রোমান্টিকতাকে প্রকাশকারী পোশাক? নারীরা কি মনে করেন? পুরুষরাও মতামত জানান।   0 likes | 2916 views

শাড়ি পরিধানের সঠিক ইসলামীকরন কিভাবে সম্ভব?

আমাদের দেশের নারীদের আবহমানকালের ও জাতীয় পোশাক হচ্ছে শাড়ি। যদিও বর্তমান শাড়ি-ব্লাউজ সময়ের ব‍্যবধানে বিভিন্ন বিবর্তন ও পরিবর্তনের মধ‍্য দিয়ে বর্তমান রূপ পরিগ্রহ করেছে। যেমন: ব্লাউজ ও পেটিকোটের সংযোজন, পরিধান রীতিতে পরিবর্তন। ম‍্যাটেরিয়াল ও ডিজাইনের বৈচিত্র‍্য ও রূপান্তর তো বলার অপেক্ষা রাখেনা। তাছাড়া সময়ের ব‍্যবধানে পরিধেয় পোশাক হিসেবে শাড়ির যে তাৎপর্যপূর্ন পরিবর্তন এসেছে সেটি হচ্ছে,,, মা-খালাদের নৈমিত্তিক ও আটপৌরে পোশাক থেকে শাড়ি এখন অনেকটাই বিশেষ উপলক্ষ‍্য ও আনুষ্ঠানিকতা কেন্দ্রীক পোশাকে পরিণত হয়েছে যেখানে শাড়ি পরার মুখ‍্য উদ্দেশ‍্য থাকে আকর্ষণীয় রূপ ধারন বা নজরকাড়া সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলা। অর্থাৎ নৈমিত্তিক ও গতিশীল জীবনের পরিধেয় হিসেবে হিসেবে শাড়ি খুব একটা উপযোগী নয় বরং পোশাকী অলংকার হিসেবে বিশেষ উপলক্ষ‍্য বা আনুষ্ঠানিকতায় আকর্ষণীয় সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলাই শাড়ির সার্থকতা।

তবে পবিত্র কুর‌আনে আল্লাহ্ তাআলা নারীদেরকে হিজাব মেনে চলার তথা দৃষ্টি আকর্ষণকারী ও গোপনীয় সৌন্দর্যকে আবৃত রাখার যে নির্দেশ দিয়েছেন তা মেনে চলার জন‍্য শাড়ি মোটেও উপযোগী নয়। কারন সিংহভভাগ নারী যেভাবে শাড়ী পরে তাতে বুক, গলা, কাঁধ, পিঠের একটি বড় অংশ এমনকি কোমর ও পেটের অংশ‌ও দৃশ‍্যমান থাকে। তাছাড়া এগুলো ঢাকা থাকলেও শাড়ির ওপর অন‍্য কোন‌ও আবরণ যদি না থাকে তাতে দেহের গঠন আকৃতি অনেকটাই ফুটে উঠে। অনেককেই দেখা যায়, শাড়ি পরে হিজাব রক্ষার ব‍্যর্থ চেষ্টা চালান। মাথায় একটা স্কার্ফ ও ফুলহাতা ব্লাউজের সাথে শাড়িটা হয়তো *আক্ষরিক অর্থে* সবকিছু ঢেকে দ্বায়সারাভাবে সতরটা আবৃত করতে পারে। কিন্তু গোপনীয় সৌন্দর্য তথা দেহকাঠামো যেটি আবৃত করাও হিজাবের অবিচ্ছেদ‍্য অঙ্গ সেটি কোনোভাবেই পালন হয়না। তাছাড়া জমকালো ডিজাইন, নজরকাড়া রং ও পাতলা ম‍্যাটেরিয়ালের শাড়িটা নিজেই একটা ফিতনার উপাদান হয়ে দাঁড়ায়।

আর, হিজাবের যে শর্তগুলো আছে সেগুলো যথাযথভাবে মেনে শাড়ি পরাটা যে পরিমান কষ্টসাধ‍্য ও সময়সাপেক্ষ হবে তাতে নিছক নিয়মরক্ষা ও নামেমাত্র শাড়ি পরাটাই শুধু হবে, অন‍্য কোন‌ও বিশেষত্ব থাকবেনা। তাহলে একজন বাঙালী নারী যার সাথে শাড়ির রয়েছে শিকড় ও অস্থি-মজ্জার সম্পর্ক, সে কি আল্লাহ্'র হুকুম মেনে চলে একটা পোশাকী অলংকার হিসেবে শাড়িতে প্রকাশ পাওয়া বিশেষ সৌন্দর্য ও আকর্ষন ফুটিয়ে তুলতে পারবেনা? অবশ‍্য‌ই পারবে। বরং ইসলাম সৌন্দর্য চর্চার যে অবাধ ও স্বাধীন ক্ষেত্র তাকে দিয়ে রেখেছে সেটিই শাড়ির সহজাত আবেদন ও আকর্ষণীয় সৌন্দর্য প্রকাশের সর্বোত্তম ক্ষেত্র। তাই একজন নারী যদি শাড়িতে তার গোপনীয়, আকর্ষণীয় এমনকি প্রলুব্ধকর সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তুলতে আকাংখী হন তাহলে সেটি একান্ত নির্জনে স্বামীর জন‍্য সাজ-সজ্জা করে ফুটিয়ে তোলাটাই পরম আকাংখিত এবং সেটাই শাড়ির সর্বোত্তম ও সার্থকতম ইসলামীকরন! ❤

শাড়িপ্রিয় ও ধর্মানুরাগী নারীরা ভেবে দেখবেন কি?

0 likes | 1743 views

শাড়ির ইসলামীকরন কিভাবে করা সম্ভব?

আমাদের দেশের নারীদের আবহমানকালের ও জাতীয় পোশাক হচ্ছে শাড়ি। যদিও বর্তমান শাড়ি-ব্লাউজ সময়ের ব‍্যবধানে বিভিন্ন বিবর্তন ও পরিবর্তনের মধ‍্য দিয়ে বর্তমান রূপ পরিগ্রহ করেছে। যেমন: ব্লাউজ ও পেটিকোটের সংযোজন, পরিধান রীতিতে পরিবর্তন। ম‍্যাটেরিয়াল ও ডিজাইনের বৈচিত্র‍্য ও রূপান্তর তো বলার অপেক্ষা রাখেনা। তাছাড়া সময়ের ব‍্যবধানে পরিধেয় পোশাক হিসেবে শাড়ির যে তাৎপর্যপূর্ন পরিবর্তন এসেছে সেটি হচ্ছে,,, মা-খালাদের নৈমিত্তিক ও আটপৌরে পোশাক থেকে শাড়ি এখন অনেকটাই বিশেষ উপলক্ষ‍্য ও আনুষ্ঠানিকতা কেন্দ্রীক পোশাকে পরিণত হয়েছে যেখানে শাড়ি পরার মুখ‍্য উদ্দেশ‍্য থাকে আকর্ষণীয় রূপ ধারন বা নজরকাড়া সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলা। অর্থাৎ নৈমিত্তিক ও গতিশীল জীবনের পরিধেয় হিসেবে হিসেবে শাড়ি খুব একটা উপযোগী নয় বরং পোশাকী অলংকার হিসেবে বিশেষ উপলক্ষ‍্য বা আনুষ্ঠানিকতায় আকর্ষণীয় সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলাই শাড়ির সার্থকতা।


তবে পবিত্র কুর‌আনে আল্লাহ্ তাআলা নারীদেরকে হিজাব মেনে চলার তথা দৃষ্টি আকর্ষণকারী ও গোপনীয় সৌন্দর্যকে আবৃত রাখার যে নির্দেশ দিয়েছেন তা মেনে চলার জন‍্য শাড়ি মোটেও উপযোগী নয়। কারন সিংহভভাগ নারী যেভাবে শাড়ী পরে তাতে বুক, গলা, কাঁধ, পিঠের একটি বড় অংশ এমনকি কোমর ও পেটের অংশ‌ও দৃশ‍্যমান থাকে। তাছাড়া এগুলো ঢাকা থাকলেও শাড়ির ওপর অন‍্য কোন‌ও আবরণ যদি না থাকে তাতে দেহের গঠন আকৃতি অনেকটাই ফুটে উঠে। অনেককেই দেখা যায়, শাড়ি পরে হিজাব রক্ষার ব‍্যর্থ চেষ্টা চালান। মাথায় একটা স্কার্ফ ও ফুলহাতা ব্লাউজের সাথে শাড়িটা হয়তো *আক্ষরিক অর্থে* সবকিছু ঢেকে দ্বায়সারাভাবে সতরটা আবৃত করতে পারে। কিন্তু গোপনীয় সৌন্দর্য তথা দেহকাঠামো যেটি আবৃত করাও হিজাবের অবিচ্ছেদ‍্য অঙ্গ সেটি কোনোভাবেই পালন হয়না। তাছাড়া জমকালো ডিজাইন, নজরকাড়া রং ও পাতলা ম‍্যাটেরিয়ালের শাড়িটা নিজেই একটা ফিতনার উপাদান হয়ে দাঁড়ায়।


আর, হিজাবের যে শর্তগুলো আছে সেগুলো যথাযথভাবে মেনে শাড়ি পরাটা যে পরিমান কষ্টসাধ‍্য ও সময়সাপেক্ষ হবে তাতে নিছক নিয়মরক্ষা ও নামেমাত্র শাড়ি পরাটাই শুধু হবে, অন‍্য কোন‌ও বিশেষত্ব থাকবেনা। তাহলে একজন বাঙালী নারী যার সাথে শাড়ির রয়েছে শিকড় ও অস্থি-মজ্জার সম্পর্ক, সে কি আল্লাহ্'র হুকুম মেনে চলে একটা পোশাকী অলংকার হিসেবে শাড়িতে প্রকাশ পাওয়া বিশেষ সৌন্দর্য ও আকর্ষন ফুটিয়ে তুলতে পারবেনা? অবশ‍্য‌ই পারবে। বরং ইসলাম সৌন্দর্য চর্চার যে অবাধ ও স্বাধীন ক্ষেত্র তাকে দিয়ে রেখেছে সেটিই শাড়ির সহজাত আবেদন ও আকর্ষণীয় সৌন্দর্য প্রকাশের সর্বোত্তম ক্ষেত্র। তাই একজন নারী যদি শাড়িতে তার গোপনীয়, আকর্ষণীয় এমনকি প্রলুব্ধকর সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তুলতে আকাংখী হন তাহলে সেটি একান্ত নির্জনে স্বামীর জন‍্য সাজ-সজ্জা করে ফুটিয়ে তোলাটাই পরম আকাংখিত এবং সেটাই শাড়ির সর্বোত্তম ও সার্থকতম ইসলামীকরন! ❤


শাড়িপ্রিয় ও ধর্মানুরাগী নারীরা ভেবে দেখবেন কি?

0 likes | 1669 views

হায়েজ অবস্থায় স্ত্রীর দেহের কতটুকু স্পর্শ করা যাবে?

আমি অবিবাহিত। তবে শীঘ্র‌ই দাম্পত‍্য জীবন শুরু করার আকাংখা পোষণ করি। আমার একটি বিষয় জানার ছিল যে, হায়েজ অবস্থায় স্ত্রীর নাভী থেকে হাঁটু পর্যন্ত স্পর্শ করা হারাম--একথা কি ঠিক?? অথচ আমি একটি হাদীসে দেখেছি এক সাহাবীর প্রশ্নের উত্তরে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, "সহবাস ছাড়া সব কিছু করতে পারো"।

তাহলে হায়েজ অবস্থায় নাভী থেকে হাঁটুর কোথাও স্পর্শ করার নিষেধাজ্ঞা কিসের ভিত্তিতে আসলো? এমনকি লজ্জাস্থানকে আবৃত রেখেও কি নাভী থেকে হাঁটুর মাঝখানে স্পর্শ করা যাবেনা?

কারো জানা থাকলে একটু আলোচনা করবেন অথবা লিংক শেয়ার করবেন প্লিজ।

0 likes | 4510 views

একজন নববধূ কিংবা স্ত্রীর মনে কখন এবং কিভাবে এমন ধারনা হতে পারে যে তার বর তাকে শুধু উপভোগ করতে চায়?

এই প্রশ্নটি মূলত আমার করা পূর্বের একটি প্রশ্ন এবং সেটির উত্তরের প্রাসঙ্গিকতায় করা। পূর্বের প্রশ্নটি ছিল, ফুলশয‍্যার রাতে স্ত্রীকে প্রথম চুম্বন নাভীতে করার কতটুকু আকাংখিত অথবা অবাঞ্চিত?  উত্তরটি একজন নারীর কাছ থেকেই এসেছে। তিনি উত্তরে বলেছেন, ***ব‍্যাপারটা সম্পূর্ন স্ত্রীর মানসিকতার উপর নির্ভর করে। এমন‌ও হতে পারে যে নববধূ বা স্ত্রী এটা ভেবে বসবেন যে বর বা স্বামী তাকে শুধু উপভোগ করতে চাইছে****


আর এই উত্তরের প্রেক্ষিতে আমার অন্তরে জেগে ওঠা প্রশ্ন ও তার সাথে সংশ্লিষ্ট অনুভূতি নিম্নরূপ:

 "ভোগ করতে চাইছেন" ---এমন নেতিবাচক ভাবনা উঁকি দেয়ার কারনটা সম্ভবত স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের গভীরতা ও নিবিড় ঘনিষ্ঠতার ব‍্যাপারে উপলব্ধি করতে না পারার কারনে হবে। কারণ দাম্পত‍্য জীবনে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের মাধ‍্যমে পরস্পরকে উষ্ণতা, আশ্রয় এবং সঙ্গসুখ প্রদান করা বৈবাহিক জীবনের একটি বড় উদ্দেশ‍্য। সেটি কখন ও কীভাবে শুরু হবে তা নিশ্চয়‌ই পারস্পরিক সম্মতি ও পছন্দ-অপছন্দের ভিত্তিতে হ‌ওয়া উচিত। তবে প্রতিটি নববধূর উচিত বৈবাহিক সম্পর্কের নিবিড়তা ও ঘনিষ্ঠতার ব‍্যাপারটি মাথায় রাখা এবং অল্পতেই এমনটা ভেবে না বসা যে,,, তার বর শুধু তাকে ভোগ করতে চাইছে।

হতে পারে তার বর তার কাছে উষ্ণতা ও প্রশান্তির নিবিড় আশ্রয় খুঁজছে..... তার প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করছে এবং তাকেও প্রশান্তি দিতে চাইছে...... কিছুটা শিহরনময় অনুভূতির সাথে......।আর এই মিষ্টি মধুর সম্পর্কের পরিণতিটাকেও প্রতীকি রূপে সূচীত করতে চাচ্ছে। কারণ এটি এমন একটি অঙ্গ যার মাধ‍্যমে গর্ভের সন্তানের সাথে প্রাণের যোগসূত্র স্থাপিত হয়। একজন নারীর দেহে এটি একটি পবিত্র অঙ্গ। সেইসাথে অনুভূতির প্রাণকেন্দ্র.....।

এই অনুভূতিটুকু শেয়ার না করে পারলামনা। বিব্রতবোধ করলে লজ্জিত। তবে এই প্লাটফর্মটা বোধ হয় তৈরিই হয়েছে লজ্জা-সংকোচের কারনে যেসব বিষয়ের অবতারনা বা আলোচনা বাস্তব জীবনে খুব একটা করা যায়না সেসব বিষয়গুলোর সুন্দর সমাধানের জন‍্য।

0 likes | 2769 views

ভালো লাগেনা এই রকম কেন হচ্ছে?

আমি ৪.৩০-৪৫ পর্যন্ত এলার্ম দিয়ে রাখি

কিন্ত তবুও ফজর এর নামায পাচ্ছি না।

খুব খারাপ লাগছে,নিজের কাছে,আমি বেশি

রাত জাগিনা,কিন্ত তবুও এই রকম

হয়,......!?

এর জন্য সকালে রুটিন অনুযায়ী পড়তে পারছি না

কী করবো.....!?????


0 likes | 2927 views

মৃত্যু ভয় জাগাতে চাই?

আমি আমার  ভিতর মৃত্যু ভয় জাগাতে চাই।

আমাকে এমন কোন হাদিস বলুন বা লিংক দিন

যেটা পড়ার পর সব সময় মৃত্যু ভয় কাজ

করবে আমার ভিতর 

0 likes | 2548 views