আমি একজন সাধারন মানুষ। আমি চাই আমার মাঝে যে পরিমান জ্ঞান আছে তাহা সবার মাঝে শেয়ার করব। সবাই যেন আমার থেকে উপকৃত হতে পারে।
নানা জাতি বর্ণ ও সংস্কৃতি মিশ্রণে গড়ে ওঠা আফ্রিকা মহাদেশের আমাজন জঙ্গলে এক বিশেষ মানব সম্প্রদায়ের নাম পিগমি। সভ্য মানুষের দ্বারা বন নিধন এবং যুদ্ধভিত্তিক সহিংসতা ও কাঠুরিরা গাছ কেটে ফেলার কারণে পিগমি সভ্যতার অনেকটাই বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। তবে এখনো কিছু পিগমী জাতি প্রতিকূল পরিবেশের সাথে লড়াই করে কঙ্গোর গভীর জঙ্গলে বসবাস করে। সভ্য মানবিক সমাজের কাছে পিগমি সম্প্রদায় সাধারণত নিম্নস্তরের মানব বা বন মানুষ হিসাবে পরিচিত। কঙ্গোর জঙ্গলে বসবাস করা পৃথিবীর সবথেকে খাটো মানব সম্প্রদায় সম্পর্কে জানব। পিগমি অর্থ কনুই পর্যন্ত। পিগমী শব্দটি এসেছে গ্রিক থেকে।গ্রীকরা ছোট বা খাটো যে কোন কিছু বোঝাতে পিগমি শব্দটি ব্যবহার করতো।এ পিগমী সম্প্রদায় গড়ে সাড়ে চার ফুট উচ্চতার হয়ে থাকে। এ সম্প্রদায়কে সভ্য মানুষ যে পিগমী নামে ডাকে তাহা তাহারা আদৌ যানেনা। পিগমীরা আদৌ এ শব্দটির সাথে পরিচিত নয়। পিগমীরা নিজেদেরকে বা নামে অভিহিত করে থাকে। তাহারা বা অর্থ মানুষেকে বুজায়।
আরও জানতে ক্লিক করুনঃ-
https://gayancosh.blogspot.com/2021/07/blog-post_16.html
ঠাণ্ডা পানীয় থেকে পানির বোতল, কখনও কি লক্ষ্য করেছেন, এগুলির নিচে থাকে ত্রিকোণ চিহ্ন? হয়তো লক্ষ্য করেছেন কিন্তু সে নিয়ে বিশেষ চিন্তা-ভাবনা করেননি। আজ এই চিহ্নেরই অর্থ জানাবো…একবার চোখ বুলিয়ে নিন....
. বিভিন্ন প্লাস্টিক বোতলের চারিত্রিক ইনডেক্স জানাতেই এই চিহ্ন ব্যবহৃত হয়। বোতলটি যে বিধিসম্মতবাবে তৈরি তারই প্রমাণ দেয় এই চিহ্ন। তবে এর মধ্যে থাকা সংখ্যা নির্দেশ দেয় এই বোতলটি কতটা নির্ভরযোগ্য।
ত্রিকোণের মাঝে ১ লেখা- এর অর্থ বোতলটি তৈরির ক্ষেত্রে পলিথিলিন টেরেপথ্যালেট প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়েছে, তাই একবারের বেশি এর ব্যবহার স্বাস্থ্যের পক্ষে হানিকারক হতে পারে।
ত্রিকোণের মাঝে ২ লেখা- মূলত সাবান গুঁড়া, শ্যাম্পুর ক্ষেত্রে এই ধরনের ঘন পলিথিন ব্যবহার করা হয়।
ত্রিকোণের মাঝে ৩ লেখা- এই ধরনের প্ল্যাস্টিকে ‘পোলিভিনিল ক্লোরাইড’ বা ‘পিভিসি’-র ব্যবহার হয়ে থাকে। এই ধরনের বোতল বেশি ব্যবহারে ক্যানসারের ঝুঁকি থাকে বলে আশঙ্কা করা হয়।
ত্রিকোণের মাঝে ৪ লেখা- দামি বোতল থেকে প্ল্যাস্টিক প্যাকেটে এই সংখ্যা হয়তো লক্ষ্য করে থাকবেন। এর অর্থ আপনি একাধিকবার ব্যবহার করতে পারেন সেটি।
ত্রিকোণের মাঝে ৫ লেখা- খাবারের কন্টেনারে এই সংখ্যা থাকলে বুঝতে হবে তা অনেকবারই ব্যবহার করতে পারবেন এবং তা যথেষ্ট নিরাপদও।
ত্রিকোণের মাঝে ৬ লেখা- এই ধরনের প্লাস্টিক তৈরি হয় পলিস্টিরিন এবং পলিকার্বনেট বিসপেনল-এ। এর থেকে ক্যানসারের সম্ভাবনাও রয়েছে বলে মত অনেকের। তাই এর ব্যবহারে ক্ষতির আশঙ্কা থেকেই যায়।
ত্রিকোণের মাঝে ৭ লেখা- এক্ষেত্রেও তাই। মানবশরীরের হরমোনজনিত সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায় বলে মনে করেন অনেকে। তবে প্ল্যাস্টিকের ওপর চিহ্ন বা সংখ্যা যাই থাকুক, তার অর্থ নিয়ে যতই তর্ক-বিতর্ক থাকুক, এর ব্যবহারের বিষয়ে বেশিরভাগ জনই কিন্তু সতর্কবাণী দিয়ে থাকেন। তাই প্লাস্টিকের ব্যবহার সম্পর্কে আপনিও সতর্ক থাকুন।
ঠাণ্ডা পানীয় থেকে পানির বোতল, কখনও কি লক্ষ্য করেছেন, এগুলির নিচে থাকে ত্রিকোণ চিহ্ন? হয়তো লক্ষ্য করেছেন কিন্তু সে নিয়ে বিশেষ চিন্তা-ভাবনা করেননি। আজ এই চিহ্নেরই অর্থ জানাবো…একবার চোখ বুলিয়ে নিন...
.. বিভিন্ন প্লাস্টিক বোতলের চারিত্রিক ইনডেক্স জানাতেই এই চিহ্ন ব্যবহৃত হয়। বোতলটি যে বিধিসম্মতবাবে তৈরি তারই প্রমাণ দেয় এই চিহ্ন। তবে এর মধ্যে থাকা সংখ্যা নির্দেশ দেয় এই বোতলটি কতটা নির্ভরযোগ্য।
ত্রিকোণের মাঝে ১ লেখা- এর অর্থ বোতলটি তৈরির ক্ষেত্রে পলিথিলিন টেরেপথ্যালেট প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়েছে, তাই একবারের বেশি এর ব্যবহার স্বাস্থ্যের পক্ষে হানিকারক হতে পারে।
ত্রিকোণের মাঝে ২ লেখা- মূলত সাবান গুঁড়া, শ্যাম্পুর ক্ষেত্রে এই ধরনের ঘন পলিথিন ব্যবহার করা হয়।
ত্রিকোণের মাঝে ৩ লেখা- এই ধরনের প্ল্যাস্টিকে ‘পোলিভিনিল ক্লোরাইড’ বা ‘পিভিসি’-র ব্যবহার হয়ে থাকে। এই ধরনের বোতল বেশি ব্যবহারে ক্যানসারের ঝুঁকি থাকে বলে আশঙ্কা করা হয়।
ত্রিকোণের মাঝে ৪ লেখা- দামি বোতল থেকে প্ল্যাস্টিক প্যাকেটে এই সংখ্যা হয়তো লক্ষ্য করে থাকবেন। এর অর্থ আপনি একাধিকবার ব্যবহার করতে পারেন সেটি।
ত্রিকোণের মাঝে ৫ লেখা- খাবারের কন্টেনারে এই সংখ্যা থাকলে বুঝতে হবে তা অনেকবারই ব্যবহার করতে পারবেন এবং তা যথেষ্ট নিরাপদও।
ত্রিকোণের মাঝে ৬ লেখা- এই ধরনের প্লাস্টিক তৈরি হয় পলিস্টিরিন এবং পলিকার্বনেট বিসপেনল-এ। এর থেকে ক্যানসারের সম্ভাবনাও রয়েছে বলে মত অনেকের। তাই এর ব্যবহারে ক্ষতির আশঙ্কা থেকেই যায়।
ত্রিকোণের মাঝে ৭ লেখা- এক্ষেত্রেও তাই। মানবশরীরের হরমোনজনিত সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায় বলে মনে করেন অনেকে। তবে প্ল্যাস্টিকের ওপর চিহ্ন বা সংখ্যা যাই থাকুক, তার অর্থ নিয়ে যতই তর্ক-বিতর্ক থাকুক, এর ব্যবহারের বিষয়ে বেশিরভাগ জনই কিন্তু সতর্কবাণী দিয়ে থাকেন। তাই প্লাস্টিকের ব্যবহার সম্পর্কে আপনিও সতর্ক থাকুন।