Answered Sep 13, 2019
বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের গীতবিতান কাব্য থেকে নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পক্ষে সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে বিশেষ ভূমিকা রেখেছিলেন শিল্পী জর্জ হ্যারিসন।
‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতাটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের চতুর্দশপদী কবিতাবলি গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতের মূল সুরটি যার গানের সুর থেকে গ্রহন করা হয়েছে তার নাম গগণ হরকরা।
বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত বাউল সুরের অনুপ্রেরণায় রচিত।
বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত রচিত হয় বাংলা ১৩১২ সালে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আমার সোনার বাংলা গানটি ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ থেকে বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত ও শ্রীলঙ্কা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গান তাদের জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে নির্বাচিত করেছে।
২০১৪ সালে স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে ২ লক্ষ ৫৪ হাজার ৬৮১ জন জাতীয় সঙ্গীত গেয়েছিল।
তিতাস কবিতাটি লোক লোকান্তর কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপাধি।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন