বেশী বেশী যে খাদ্য খাবার গুলা খাইতে হবে,

১)প্রতিদিন সবুজ শাক

২)সপ্তাহে ৩ দিন পেপে

৩)সপ্তাহে ৩দিন সমুদ্রের মাছ/ নদীর মাছ

৪)সপ্তাহে ১/২ দিন কবুতরের বাচ্চা/ছোট মুরগী / মাংস

৫)প্রতিদিন দুধ/ডিম


৬) বাদাম : সকল ধরনের বাদামেই আছে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট ও কোলেস্টেরল যা দেহের যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে এবং বীর্য তৈরি ও ঘন হতে সাহায্য করে। এর মধ্যে এ্যলমন্ড (কাঠ বাদাম) চিনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম খাওয়া বেশি ভাল।


৭। তৈলাক্ত মাছ : তৈলাক্ত মাছে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত উপকারী।





খাদ্য তালিকায় কিছু বাড়তি খাবার যোগ করতে হবে যেমন,

প্রতিদিন এর রুটিন

১)কাচা ছোলা-৩০ গ্রাম

২)কাচা বাদাম-২০ গ্রাম

৩)কিসমিস-১০ গ্রাম

৪)শুকনা খেজুর- ৫ পিস

৫)বেদনা/আপেল/কমলা/আঙ্গুর -১০০ গ্রাম মাত্রায়


কিছু করণীয়

১)সকাল ৬টায় ঘুম থেকে উঠতে হবে

২)১/২ কি.মি. হাটতে হবে

৩)বাসায় ফিরে রাতে ভিজিয়ে রাখা ছোলা,বাদাম,কিসমিস,খেজুর খেয়ে নেয়া

৪)একটু বিশ্রাম নেয়া। তার পর আপনার দৈনন্দিন কাজ করা।

প্রতিদিন টাইম মত সকালের খাওয়া, দুপুরের খাওয়া, রাতের খাওয়া ৯ টার সাথে সাথে খেয়ে ১০ টার সময় ঘুমাতে যাওয়া। কোন ভাবেই অতিরিক্ত রাত জাগা যাবে না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
MD Labib

Call


স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায়

চলুন জেনে নেই সুস্থ থাকার কিছু নিয়মাবলীঃ

১। ভোরে ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রতিদিন খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠে ৩০ – ৪০ মিনিট হাঁটুন। মনে রাখবেন হাটার চাইতে আর কোনো ভাল ব্যয়াম নেই। এতে মন এবং শরীর সতেজ থাকবে।

২। নিয়ম করে পরিমিত খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন, কম অথবা বেশি খাওয়া দুটাই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। খাবার তালিকায় আঁশযুক্ত খাবার (যেমন শাক সবজি এবং ফলমূল) বাড়ান। চর্বিজাতীয় খাবার কমিয়ে আনুন। ভাজা-পোড়া ও ফাস্টফুড জাতীয় খাবার সম্পূর্ণ বন্ধ করুন।

৩। প্রতিদিন কমপক্ষে ১০-১২ গ্লাস পানি পান করুন। দিনের শুরুতে লেবু ও মধু দিয়ে হালকা গরম পানি পান করুন। খাবারের সময় বেশি পানি পান না করে খাবার শেষে অন্তত এক থেকে দুই ঘণ্টা পর পানি পান করবেন।

৪। লালমাংস (গরু, মহিষ, ছাগলের মাংস), মিষ্টি, ঘি, ডালডা জাতীয় খাবার কম খান।

৫। ফলমূল ও শাকসবজি বেশি করে খাদ্য তালিকায় রাখুন। একবারে বেশি করে খাওয়ার চেয়ে অল্প অল্প করে বার বার খেতে পারেন। প্রত্যেক বারের খাবারে দুই রকমের সবজি এবং একটি ফল অর্ন্তভুক্ত করার চেষ্টা করবেন।

৬। প্রত্যেকবারের খাবারের সময় কাঁচা সবজির সালাদ খাবেন। শুধুমাত্র টাটকা শাক সব্জি খাবেন। তৎক্ষনাত রান্না করা খাবার খাবেন, কখনই বাসি খাবার খাবেন না৷

৭। খাবার থেকে সমস্ত ভাজা ও তেল জাতীয় খাবার ত্যাগ করুন। এছাড়াও খাবারের তালিকা থেকে উচ্চ চিনিযুক্ত খাবার যেমন- হালকা পানীয়, আইসক্রিম, ক্যান্ডি এবং কুকিজ বাদ দিন।

৮। আপনার শরিরের প্রকৃতি অনুযায়ী ব্যয়াম করুন। যাদের মেদ বা ভুড়ি জমেছে তারা নিয়মিত ও সঠিক ব্যায়াম করতে পারেন। হাঁটা ও অন্যান্য ব্যয়াম এর পাশাপাশি সম্ভব হলে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যয়াম করুন।

৯। অতিমাত্রায় চা ও কফির অভ্যাস ত্যাগ করুন তার পরিবর্তে টাটকা ফলের রস খান। শরীরের নিয়মিত যত্ন নিন। শরীরের সৌন্দর্য বজায় রাখুন।

১০। রাতে তাড়াতাড়ি খাওয়া উচিত। খাওয়ার কম পক্ষে দুই থেকে তিন ঘণ্টা পর শোওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

১১। প্রতিদিন রাতে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমের অভ্যাস গড়ুন। সুস্বাস্থ্য ও ফিগারের জন্য নিয়মিত ও পরিমিত ঘুম প্রয়োজন। দিনে শোওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমের অভ্যাস গড়ে তুলুন। রাতে শোয়ার আগে ঢিলেঢালা পোশাক পরুন।

স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। কারণ আপনার শরীর যদি ভালো না থাকে তাহলে কোন কিছুতেই আপনি ভালো থাকতে পারবেন না। তাই সবার আগে চাই সুস্থ শরীর।

এছাড়া, খাদ্য তালিকায় পুষ্টিকর খাবার রাখতে পারেন। পুষ্টিকর খাবার সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে অধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। পুষ্টিকর খাবারে উচ্চ ফাইবার,কম ফ্যাট এবং উদ্ভিদ ভিত্তিক খাদ্য বিদ্যমান থাকে। তাছাড়া, স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং কম ক্যালোরিযুক্ত খাবার (যেমন, মুরগি এবং মাছ) খাওয়া যেতে পারে।


ওজন বাড়ানোর জন্য দেহে যে ভিটামিন বেশি প্রয়জন.

ভিটামিন 'বি২' আছে যা আমাদের ত্বককে ভালো রাখে। 'জিঙ্ক' আছে যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় গুরুত্বপূর্ণ। তাই সকাল সকাল নাস্তার সঙ্গে ডিম সেদ্ধ খেতে পারেন। এটা আপনার ওজন বাড়াতে ভালো সাহায্য করবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ