আইডিয়াল ট্রান্সফরমারের বৈশিষ্ট্য গুলো: উয়াইন্ডিং এর রেজিস্ট্যান্স খুবই কম থাকবে।এতে কোন লিকেজ ফ্লাক্স থাকবে না।কোরে কোন প্রকার লস থাকবে না।কোরের পারমিয়েবিলিটি বা ভেদ্যতা খুবই উচ্চ মানের।
ট্রান্সফরমারের ইফিসিয়েন্সি: ট্রান্সফরমার কর্মদক্ষতা বলতে বুঝায়, ব্যবহৃত আউটপুট এবং ইনপুট পাওয়ার অনুপাত। পৃথিবীতে এমন কোন মেশিন আবিষ্কার হয় নি যার ইফিসিয়েন্সি ১০০ ভাগ। কিন্তু একমাত্র ট্রান্সফরমার যার...
ট্রান্সফরমারের কোর কি দিয়ে তৈরি: ট্রান্সফরমারের কোর সাধারণত সিলিকন স্টিল নামক এক ধরনের স্টিল দিয়ে তৈরি। ট্রন্সফরমারের কোরগুলো সাধারণত নরমাল স্টিনলেস স্টিল দিয়ে হয় না।
ট্রান্সফরমারের টেস্ট কেন করা হয়: আমরা জানি ট্রান্সফরমারের পারফরম্যান্স এর হিসাব সমতুল্য সার্কিটের উপর ভিত্তি করে করা হয়। সমতুল্য সার্কিট চারটি উপাদান নিয়ে গঠিত।...
ওপেন সার্কিট টেস্ট:এই টেস্ট করার সময় হাই সাইড ওপেন রাখতে হয় এবং লো ভোল্টেজ সাইড ইকুইপমেন্ট সংযুক্ত করা হয়। ওপেন সার্কিট টেস্ট যে কারনে করা হয়।নো লোড কারেন্ট নির্ণয়কোর লস...
শর্ট সার্কিট টেস্টএই টেস্ট করার জন্য লো ভোল্টেজ সাইডকে শর্ট করতে হয়। শর্ট সার্কিট টেস্ট যে কারনে করা হয়ঃকপার লস নির্ণয় করার জন্যসমতুল্য রেজিস্ট্যান্স, রিয়াক্ট্যান্স এবং ইম্পিড্যান্স নির্ণয় করার জন্যইফিসিয়েন্সি...
