গাঢ় সবুজ রঙের উদ্ভিদ এবং চেহারায় তেমন কোন বিশেষত্ব নেই। ৫-৬ ফুট পর্যনত্ম সাধারণত লম্বা হয় এবং বাংলাদেশের ... বাংলাদেশের বহু গ্রামেই অজ্ঞাতে, অস্থানে আমরম্নল জন্মায়। মুখ্যত তিনটি প্রজাতির গাছই বেশি দেখা যায়।
বাচ্চাদের বুকে মাঝে মাঝেই এমনভাবে সর্দি বসে যায় যে বহু চেষ্টাতেও বুক পরিষ্কার হয় না। সঙ্গে যদি কাশিও থাকে, তবে একবেলা অথবা প্রয়োজনবোধে দুবেলা আমরম্নলের রস এক চা চামচ পরিমাণে সামান্য গরম করে শিশুকে খাওয়ালে দ্রম্নত উপকার পাওয়া যায়। বসা সর্দিও উঠে আসে। অনেকে অবশ্য সরষের তেলে আমরম্নলের রস মিশিয়ে গরম করে বা রোদে তাতিয়ে নিয়ে শিশুর বুকে-পিঠে মালিশ করেন। এটিও স্বীকৃত পন্থা। অনেক সময় কটিদেশে হাড়ের ব্যথা হয় সে ৰেত্রে আমরম্নল শাকের রস একটু গরম করে দুবেলা দু’চামচ করে খেলে দ্রম্নত উপকার পাওয়া যায়। তবে আমরম্নলের শ্রেষ্ঠ ব্যবহার অমস্নপিত্ত বা অম্বলের উপশমে।