Call

এ বিষয়ে মহান আল্লাহ তায়ালাই ভালো জানেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আল-কুরআন এর প্রত্যেকটা আয়াত এবং কথা শতভাগ সত্য.কারণ আল্লাহ তাআলা বলেছেন,"জালিকাল কিতাবু লারয়বা ফিহ.অর্থ:এটা বিশুদ্ধ এবং সন্দেহমুক্ত কিতাব বা গ্রন্থ.সুতরাং কুরআন এর কথা নিয়ে যুক্তির প্রয়োজন নেই.কারণ এর একটি আয়াতকে কেউ সন্দেহ বা অবিশ্বাস করলে সে মুসলিম হতে পারবে না.

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Tanji

Call

এখানে একজন ভাই উত্তর দিলেন যে আল্লাহর কোরআন সত্য।এবং এটাকে মিথ্যা বললে ঈমান থাকবে না।এটা আমি মানি। এখন আমারা আল্লাহকে জ্বীন কে না দেখে বিশ্বাস করতে পারি। কিন্তু যেটা দেখা যায় সেটা তো আর অবিশ্বাশ করা যায় না । বিজ্ঞানের এমন অনেক তথ্য আছে যে যেটা বিজ্ঞান কয়েক বছর আগে প্রমাণ করতে পেরেছে কিন্তু কোরআন এটা ১৪০০ বছর আগে বলেছে। কিন্তু কোরআনের সঙ্গে এই আকাশের এই তথ্য মিলছে না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
সময়

Call

বিজ্ঞান বলে যে, আমাদের এই বিশ্বজগতে কোটি কোটি গ্যালাক্সি রয়েছে এবং প্রত্যেক গ্যালাক্সিতে অসংখ্য তারকা, নক্ষত্র রয়েছে। কিন্তু কুরআনে বিভিন্ন জায়গায় আকাশের সংখ্যা বলা হয়েছে সাত। আকাশ প্রকৃতপক্ষে নিঃসীম শুন্যস্থান, এর কোন সংখ্যা তাই থাকতে পারে না। আর যদি কুরআনে আকাশ বলতে গ্যালাক্সি বুঝানো হয়ে থাকে, তবে আধুনিক বিজ্ঞান অনুযায়ী, সেই সব গ্যালাক্সির সংখ্যা সাত নয়, বরং কোটি কোটি।

তুমি কি দেখ না যে, আল্লাহ কীভাবে আসমানকে স্তরে স্তরে সপ্তাকাশে বিন্যস্ত করেছেন? (কুরআন, ৭১ঃ১৫)

ইসলামপন্থী ভাষ্যকারদের কেউ কেউ এই সাত আসমানকে পৃথিবীর চারদিককার বায়ুমণ্ডলের সাতটি স্তর হিসেবে ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেন। তাঁদের এই ব্যাখ্যার সমালোচনা করে, অভিযোগকারীরা বলেন, এ ব্যাখ্যা গ্রহণযোগ্য নয়। কেননাঃ

ক) বায়ুমণ্ডলের মুখ্য স্তর সংখ্যা সাত নয়, বরং পাঁচ।

খ) কুরআনে বলা আছে, নিম্নতম আকাশকে প্রদীপমালা তথা তারকারাজি দ্বারা সুসজ্জিত করা হয়েছে। 'আকাশ' এর ব্যাখ্যা হিসেবে 'বায়ুমণ্ডলের স্তর' গ্রহণ করলে অর্থ দাঁড়ায় যে, বায়ুমণ্ডলের নিম্নতম স্তরে, অর্থাৎ যে স্তরে আমরা অবস্থান করি, বিচরণ করি, বসবাস করি; সে স্তরেই রয়েছে তারকারাজি- যা কখনো সঠিক নয়।

কুরআনে সপ্তাকাশ বলতে কী বুঝানো হয়েছে, তা স্পষ্ট নয়। মরিস বুকাইলি তাঁর বইতে মন্তব্য করেছেন, সম্ভবত 'সাত' সংখ্যা দ্বারা পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় 'অগণিত' ,'বহু', 'অনেক' ইত্যাদি বুঝানো হয়। আরবি ভাষাও এর ব্যতিক্রম নয়। বুকাইলির মতে, 'সাত আকাশ' দ্বারা কুরআনে 'বহু সংখ্যক আকাশ' বুঝানো হয়েছে। বিশ্বজগতে যে বহু সংখ্যক গ্যালাক্সি রয়েছে, কুরআন সেদিকেই ইঙ্গিত করেছে 'সাত আকাশ' দ্বারা।

'সাত' সংখ্যাটির মতো আরো বেশ কিছু সংখ্যা আছে যেগুলো দ্বারা চলতি কথায় 'বহু সংখ্যক' অর্থটি জ্ঞাপন করা হয়ে থাকে। যেমন, ১৪, ৭০, ১০০, হাজার ইত্যাদি। কুরআনের অন্যত্রও এমন অর্থ প্রকাশ পেয়েছেঃ

......... আপনি যদি তাদের জন্য সত্তর বারও ক্ষমা প্রার্থনা করেন, তবুও আল্লাহ্‌ তাদের ক্ষমা করবেন না।(কুরআন)

উপরের আয়াতে বলা হয়েছে, নবী মুহাম্মাদ (সা) যদি মুনাফিকদের ব্যাপারে আল্লাহর নিকট সত্তরবারও ক্ষমা চান, তবুও মুনাফিকদের পাপ রাশি মাফ করা হবে না। এর অর্থ এই নয় যে, নবী মুহাম্মাদ (সা) যদি একাত্তর বার ক্ষমা প্রার্থনা করেন, তাহলে আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা করে দেবেন। বরং, আয়াতে 'সত্তর বার' বলতে 'অসংখ্য বার' অর্থ নির্দেশ করা হয়েছে।

উইকিপিডিয়া থেকে সংগৃহীত.

পক্ষে ও বিপক্ষে যদিও বিভিন্ন যুক্তি উপস্থাপন অব্যাহত আছে, কোরআন মাজিদ এর অধিকাংশই যেহেতু বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত হয়েছে অদূরে বাকি গুলো ও প্রযুক্তির আধুনিকতায় প্রমাণিত হবে ইনশাআল্লাহ।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আকাশ সম্পর্কে কুরআন এবং বিজ্ঞানের বক্তব্য অত্যান্ত ভালোভাবেই মিলে যায়। এই ব্যাপার লেখক আরিফ আজাদ তার প্যারাডক্সিকাল সাজিদ বইয়ে অত্যান্ত সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। আরিফ আজাদের ব্যাখ্যাটি অনলাইনেও পড়তে পারবেন। https://www.ebanglalibrary.com/কোরআন-আকাশ-ছাদ-এবং-একজন-ব্/

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ