বাল্যবিবাহ প্রতিরোধেরও কোনো শর্টকাট মেথড নেই। শারীরিক গঠন পূর্ণাঙ্গ হওয়ার আগেই বাল্যবধূর অপরিকল্পিত গর্ভধারণের ফলে সনৱান জন্ম দেওয়ার কারণে বাল্যবধূ ও শিশু উভয়েই পুষ্টিহীনতায় ভোগে। মা ও শিশুর মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায়। শিশু মৃত্যুহার হ্রাসে এমডিজিতে আমাদের যে অর্জন, তা ৰতিগ্রসৱ হতে পারে এবং মাতৃস্বাস’উন্নয়নে পিছিয়ে পড়তে পারে বাংলাদেশ। বিরাজমান এই বাসৱবতায় শুধু আইন প্রয়োগ করে বাল্যবিবাহ রোধ করা যাবে না। সামাজিক সচেতনতা ও সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মসূচি এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে।
সামাজিক সচেতনতা বলতে বোঝায় সমাজের যাবতীয় অন্যায় অত্যাচার,ব্যাবিচার,কুসংস্কার,যাবত খারাপ কাজ থেকে সমাজকে সচেতন করা।আর এই সামাজিক সচেতনতা তৈরি করতে হলে সমাজের প্রতিটি ব্যক্তি শিক্ষিত হিসাবে গড়ে তোলতে হবে। প্রত্যেকের মাঝে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে হবে তাহলেই সামাজিক সচেতনতা তৈরি করা সম্ভব। এটাও বাল্যবিবাহ রোধে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে।