বীর্যপাত হলে শরীর থেকে পুষ্টি, শক্তি, ক্যালসিয়াম, ভিটামিনের ইত্যাদির সাধারণত অভাব হয় না বলে চিকিৎসা বিজ্ঞান প্রমান করেছে । তবে বর্তমান সমাজে বিভিন্ন ওয়েব সাইড বা আধুনিক বিজ্ঞানের কল্যানে মানুষ জন বিভিন্নভাবে পর্ণ এ আসক্ত হ্যে অতিরিক্ত হস্ত মৈথুন করে থাকে যার ফলে শরীর মন দুটোয় দুর্বল হয়ে পরে এবং অনেক যৌন রগে আক্রান্ত হয়ে থাকে ।
গবেষকরা ল্যাবরেটরিতে টেস্টটিউবে কাচের মধ্যে পরিক্ষা
করে দেখেছেন যে, শুক্র ব্যতীত অন্যান্য যেসব উপাদান
বীর্যে পাওয়া যায় তার ৯০ শতাংশই তরল পানি জাতীয়
উপাদান। এছাড়াও বীর্যে থাকে সুগার বা গ্লুকোজ যা কি
না শুক্রাণুর কার্যকারিতা ও বলিষ্ঠতার জ্বালানি স্বরূপ।
বীর্যে আরো থাকে ক্ষারীয় উপাদান। প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের
কিছু পরিমাণ এনজাইম ও কিছুমাত্রায় ভিটামিন সি,
কিঙ্ক এবং থাকে কোলেস্টেরল।
বীর্য থলি পরিপূর্ন হয়ে গেলে বীর্য যে কোন মাধ্যমে
বাইরে বের হয়ে যায় শরীর থেকে। সুতরাং বীর্যপাত হলে
শরীর থেকে পুষ্টি, শক্তি , ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এর
অভাব হয়ে যায় এটা সম্পর্ন ভুল ধারনা। এটা স্বাভাবিক।
তবে হ্যাঁ.. হস্তমৈথুনের ফলে অতিরিক্ত বীর্যপাত হলে
তখন এটা শরীরের জন্য ক্ষতিকর ও অস্বাভাবিক।
কি পরিমান ক্ষতি বা শরীরের জন্য অবনতি সেটি
নির্ভর করে বীর্যপাত এর পরিমান এর উপর। অধিক বীর্যপাত এর ফলে অধিক পরিমান ক্ষতি।
সাময়িক বীর্যপাত হলে শরীর থেকে পুষ্টি, শক্তি, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন কোন হ্রাস হয় না তবে পরিমানের চেয়ে বেশি বীর্যপাত হলে শরীর দুর্বল হয় যা গ্লুকজের পরিমান কমায়, আর শরীর দুর্বল হয়ে পরে এবং একসময় ক্যালসিয়ামের অভাবে হাতে পায়ে পিঠে ও ঘারে ব্যাথা অনুভব শুরু হয়। ভিটামিনের অভাবে শরির ফ্যাকাসে হয়ে যায়। তবে নেটে যেই সকল গবেষণা দেখায় সব গুলো তারা নিজেদের উপরে রিসার্চ করলেই বুঝতে পারবেন সত্যটা