ব্ল্যাকহোলের ঘটনা দিগন্ত কি মাত্র ১০ কিঃমি এই ১০ কিঃমি দূরত্ব কোথা থেকে কোথা পর্যন্ত আমাদের পৃথিবীর কতটুকু দূরত্বের মধ্যে ব্ল্যাকহোল থাকলে আমাদের সমস্যা হবে?

সকল দূরত্ব লেন্সের আলোককেন্দ্র থেকে পরিমাপ করতে হয়।

মহাকর্ষীয় তরঙ্গ ব্ল্যাকহোলের ভিতর থেকে বের হয় না। এগুলো দুটি ব্ল্যাকহোলের সংঘর্ষের ফলে স্থান-কালের বুকে ঢেউয়ের ফলে সৃষ্টি হয়।

গ্যালাক্সির কেন্দ্রের সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোল এবং স্টেলার মাসের ব্ল্যাকহোলের মাঝে পার্থক্য হচ্ছে ক্ষমতায় ও আকারে।সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোল আকারে ও ক্ষমতায় বিশাল এবং স্টেলার মাসের ব্ল্যাকহোলের আকার ও ক্ষমতা তুলনামূলক কম।

ব্ল্যাকহোল সাধারণত ৩ ধরণের হয়। এগুলো হচ্ছে :(১) প্রাইমোডিয়াল ব্ল্যাকহোল(২) স্টেলার মাস ব্ল্যাকহোল(৩) সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোল

ব্ল্যাকহোলের পৃষ্ঠ ত্রিমাত্রিক।

গ্যালাক্সি কোরে যদি বড় কোনো ব্ল্যাকহোল থাকে, তবে ধীরে ধীরে সবকিছুকে টেনে নিচ্ছে কারণ, কোনো ব্ল্যাকহোলের ঘটনা দিগন্তের ভিতরে যদি কোনো বস্তু প্রবেশ করে, তবেই ব্ল্যাকহোলটি তাকে গিলে নিতে পারে।

ট্যাকিয়ন হচ্ছে হাইপোথেটিক্যাল পার্টিকেল। এর খোঁজ এখনো কেউ পায় নি। আর অন্য যেকোনো কিছুর ব্ল্যাকহোল থেকে মুক্তি পাবাফ সম্ভাবনা একদম নেই।

কোনো বস্তু ব্ল্যাকহোলের নিকটে গেলে বস্তুটি দুমড়ে-মুচড়ে বাজেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

আলোর উপর প্রভাবের কারণেই এর নাম কৃষ্ণগহ্বর রাখা হয়েছিল। কারণ, ব্ল্যাকহোল থেকে কোনো বস্তু তো দূরের কথা, আলোও বেরোতে পারে না।

ব্ল্যাকহোল থেকে যে শক্তি বের হয়, তা তাপশক্তি।