ডেটা কমিউনিকেশনের উৎস কাকে বলে?

চ্যানেল বাস্তবায়নের জন্য যে সমস্ত মাধ্যম বা পদ্ধতি ব্যবহার কার হয় তাকে ডেটা কমিউনিকেশনের মাধ্যম বা মিডিয়া বলা হয়।

এক কম্পিউটার থেকে দূরবর্তী কোনো কম্পিউটারে ডেটা কমিউনিকেশন করতে যে পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় তাকে ডেটা কমিউনিকেশন করতে যে পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় তাকে ডেটা কমিউনিকেশন মোড বলে।

ডেটাবেজ ব্যাবস্থাপনা বিদ্যমান প্রোগ্রামে নির্দিষ্ট ডেটা আনয়ন অনুসন্ধান ও সম্পাদনার জন্য যে ভাষা ব্যবহার করা হয় তাকে ডেটা কুয়েরি ল্যাঙ্গুয়েজ বলে।

একটি ডেটাবেজের প্রসেসিং-এর উপযােগী ডেটার বিশেষ সংগঠনকে ডেটা সংগঠন বলে। যেমনঃ টেবিল, রেকর্ড, ফিল্ড, বিট, ইত্যাদি ডেটা সংগঠনের উপাদান।

ডেটা সিকিউরিটি অবজেক্ট লেবেলে ডেটাবেজের একসেস ও ব্যবহার নিয়লন করে। এক্ষেত্রে কোনাে ব্যবহারকারী কী কী অবজেক্ট ব্যবহার করতে পারবে এবং কী ধরনের অ্যাকশন প্রয়ােগ করতে পারে তাকে ডেটা সিকিউরিটি বলে।

ডেটার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ডেটাকে উৎস হতে গন্তব্যে প্রেরনের পূর্বে যে বিশেষ পদ্ধতিতে পরিবর্তন করা যায় তাকে ডেটা এনক্রিশন পদ্ধতি বলা হয়।

ডেটা কমিউনিকেশনের মৌলিক উপাদান ৩টি যথাঃ ক) প্রেরক। খ) মাধ্যম। গ) গ্রাহক।

উৎস থেকে প্রাপকের নিকট ডেটা পাঠানাের জন্য যে যন্ত্র ব্যবহৃত হয় তাকে প্রেরক বলে। যেমনঃ মডেম।

যার মাধ্যমে ডেটাসমূহ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বা এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে স্থানান্তর করা হয় তাকে মাধ্যম বলে। যেমনঃ রেডিও ওয়েব, ক্যাবল, মাইক্রোওয়েভ, স্যাটেলাইট ইত্যাদি।

যে যন্ত্র ডেটা গ্রহন করে তাকে গ্রাহক বলে। যেমনঃ মডেম, মােবাইলের সিম ইত্যাদি।