Answered Jul 25, 2019
প্রোগ্রামিং ভাষাকে বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে ৫টি স্তর বা প্রজন্মে ভাগকরা যায়।
একমাত্র প্রাবল্য বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে কারো কণ্ঠস্বর চেনা যায়।
গঠন বিচারে ও বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী প্রোগ্রামের ভাষাকে ৫ ভাগে ভাগ করা যায়।
সি প্রোগ্রামিং এ ক্যারেক্টার ৪ ভাগে ভাগ করা যায়।
৩য় প্রজন্মের প্রোগ্রামিং ভাষা/ উচ্চতর প্রোগ্রামিং ভাষা ১৯৬০ সালে আবিষ্কার হয়।
হাই লেভেল লেঙ্গুয়েজ বা উচ্চস্তরের ভাষাকে ২ ভাগে ভাগ করা যায়।
৪র্থ প্রজন্মের প্রোগ্রামিং ভাষা/ অতি উচ্চতর প্রোগ্রামিং ভাষা ১৯৭০ সালে আবিষ্কার হয়।
৫ম প্রজন্মের প্রোগ্রামিং ভাষা/ স্বাভাবিক বা ন্যাচারাল প্রোগ্রামিং ভাষা ১৯৮০ সালে আবিষ্কার হয়।
প্রোগ্রাম রচনার বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে প্রোগ্রাম ভাষাসমূহকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
তাড়িতচৌম্বক আবেশের ওপর ভিত্তি করে ট্রান্সফর্মার তৈরি করা হয়।
পরবর্তী প্রজন্মে অবিকল স্থানান্তরিত হয় স্বকীয়
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন