প্রত্যেক দেশের মহাকাশ বিজ্ঞানের সবচেয়ে অগ্রগামী প্রতিষ্ঠানকে সহযোগিতা দিতে হবে। যেমন- বাংলাদেশের ক্ষেত্রে SPARRSO , ভারতের ক্ষেত্রে ISRO, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ক্ষেত্রে ESA; তেমনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেত্রে NASA. বিজ্ঞান আন্দোলনের ক্ষেত্রে পুরুষ-নারী উভয়কেই এগিয়ে আসতে হবে।
বেগম রোকেয়া যেমন প্রথম এগিয়ে এসেছিলেন নারী জাগরণে তেমনি বেনজিন রিং সোসাইটি প্রথম প্রকাশ্য ঘোষণা রেখেছে মহাকাশ জয়ের। একের পর এক বাসযোগ্য গ্রহে বসতি স্থাপনের আর হাইড্রোজেন ফুয়েল সংগ্রহ করতে করতে সম্পূর্ণ ইউনিভার্স ভ্রমণের। যা ভিন্ন কোনো অত্যাধুনিক নয়া আবিষ্কৃত জ্বালানি দিয়েও সম্ভব হতে পারে। মানুষকে শীঘ্রই নেমে পড়তে হবে এক্সোপ্ল্যানেট সন্ধানে।
বাংলাদেশেও নাসার মতো যোগ্য প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন আছে যেমন SPARRSO- কে শক্তিশালী করাটা আরো জরুরী। তাছাড়া NASA ও SPARRSO-র মিলিত সংগ্রামে মহাকাশ গবেষণায় আসতে পারে নতুন মাত্রা, ভিন্ন আঙ্গিক। ঢাকার অদূরে বিজ্ঞানের সবগুলো শাখায় জোর দিয়ে একটি সর্বাধুনিক ল্যাবরেটরি স্থাপন জরুরী হয়ে দাঁড়িয়েছে।