ইমামের খুতবা চলা অবস্থায় কেউ মসজিদে প্রবেশ করলে কি করবে?

ইলেকট্রন নিম্ন কক্ষ থেকে উচ্চ কক্ষ পথে প্রবেশ করলে ঘটে শক্তির শোষণ

লবণ চাষের ‘কিং অব কিং’রাজা বলা হয় চৈত্র মাসকে

যদি এমনটা মনে হয় যে, ইমাম সাহেবের মন ঝামেলাযুক্ত এবং প্রমাণিত হয় যে তিনি আসলেই ঝামেলাযুক্ত ।তাহলে তার পিছনে নামাজ পড়া ঠিক হবে না।তবে ইমামের পিছনে নামাজ আদায় করলে...

‘সাম্প্রদায়িকতা যেন মাথাচারা দিয়ে উঠতে না পারে। ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র বাংলাদেশ। মুসলমান তার ধর্মকর্ম করবে। হিন্দু তার ধর্মকর্ম করবে। বৌদ্ধ তার ধর্মকর্ম করবে। কেউ কাউকে বাধা দিতে পারবে না।’-উক্তিটি বঙ্গবন্ধু...

“যদি উড়তে না পার, তবে দৌড়াও; যদি দৌড়াতে না পার, তবে হাঁটো; হাঁটতে না পারলে হামাগুড়ি দাও। যে অবস্থাতেই থাকো, সামনে চলা বন্ধ করবে না”-উক্তিটি মার্টিন লুথার কিং এর।

“তোমাদের কেউ “মুমিন হবেনা, যতোক্ষণ সে নিজের জন্যে যা পছন্দ করে, তার ভাইয়ের জন্যেও তাই পছন্দ না করবে।”-উক্তিটি মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর।

মার্টিন লুথার কিং এর জাতিসত্ত্বার নাম কৃষ্ণাঙ্গ।

কোন মুক্তাদী যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ইমামের পূর্বে রুকূ করে, তবে তার নামায বাতিল।

মসজিদে প্রবেশ করার সময় ডান পা আগে রাখবে।

ইমামের খুতবা চলাবস্থায় পরস্পর কথা বলার হুকুম যারা কথা বলবে তারা জুমআর ছওয়াব থেকে বঞ্ছিত হবে।