“তুমি লাখ গল্প কর, কিন্তু প্রকৃত উন্নতি না হলে তুমি প্রকৃত আনন্দ কখনই লাভ করতে পারবে না। কপটশয়ে মুখের কথার সঙ্গে অন্তরের ভাব বিকশিত হয় না, তাই আনন্দের কথাতেও মুখে নীরসতার চিহ্ন দৃষ্ট হয়; কারন, মুখ খুললে কী হয়, হৃদয়ে ভাবের স্ফুর্তি হয় না”-উক্তিটি কার?

“নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখো! নিজের যোগ্যতার ওপর ভরসা রাখো! নিজের শক্তির ওপর বিনয়ী কিন্তু যথেষ্ঠ আস্থা ছাড়া তুমি সফল বা সুখী হতে পারবে না”-উক্তিটি দার্শনিক নরম্যান ভিনসেন্ট পীল এর ।

‘তোমার দুচোখে এক অস্পষ্ট স্বপ্নের ছায়া, তুমি ভেসে যাও, ভেসে ভেসে চিনে নাও দূরবর্তী কূলের ঠিকানা, অথবা নিজের মুখ দ্যাখো তুমি নিসর্গে, নির্জন আয়নায়’-উক্তিটি রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ।

‘শামসুর রাহমানকে একটি অভিনেত্রীর সাথে টিভিতে দেখা গেছে। শামসুর রাহমান বোঝেন না কার সঙ্গে পর্দায়, আর কার সঙ্গে শয্যায় যেতে হয়’-উক্তিটি হুমায়ূন আজাদ।

‘খোলো খোলো, হে আকাশ, স্তব্ধ তব নীল যবনিকা - খুঁজে নিতে দাও সেই আনন্দের হারানো কণিকা। কবে সে যে এসেছিল আমার হৃদয়ে যুগান্তরে গোধূলিবেলার পান্থ জনশূন্য এ মোর প্রান্তরে লয়ে...

“তুমি যেটা নিজের ক্ষেত্রে পছন্দ করোনা সেটা কখনই অন্যের ক্ষেত্রে ঘটিও না”-উক্তিটি –কনফুসিয়াস এর।

“রত্নকে না ঘষলে কখনই সেটির চমক হয়না, ঠিক তেমন ভাবেই মানুষের ব্যক্তিত্ব বিনা সংঘর্ষের দ্বারা কখনই উজ্জ্বল হয়না”-উক্তিটি –কনফুসিয়াস এর।

“যে শাশুড়ী মা সে কিন্তু তোমার অর্ধেক অঙ্গের মা অর্থাৎ তুমি আর তোমার স্বামী দুজনে মিলে কিন্তু পূর্ণাঙ্গ। আর মা মানেই জগত জননী সর্বেসর্বা। বৌমা আসলে তার আস্তে আস্তে কর্তৃত্ব...

“তুমি যায় দেখোনা কেন, অন্তরের সহিত সবার আগে তার ভালোটুকু দেখার চেষ্টা করো আর এই অভ্যাস তুমি মজ্জাগত করে ফেলো”-উক্তিটি অনুকূলচন্দ্র ঠাকুরের।

‘হয়তো দশবার তসে একবার মাত্র আমি জিতেছি, কিন্তু তাতে আমার দুঃখ নেই। আমার মুখ ত তাই বলেছে--যা আমার চোখ দেখেছে।’-উক্তিটি -চে গুয়েভারা এর।

“অতীতের সাফল্য হয়তো তোমাকে ভবিষ্যতের ব্যর্থতার দিকে নিয়ে যাবে। কিন্তু তুমি যদি প্রতিটি ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিতে পারো, তবে দিন শেষে তুমি একজন সফল মানুষই হবে।”-উক্তিটি জ্যাক মা এর।