প্রশ্ন 1: আমি যদি কাউকে আমি কিভাবে আল্লাহর পথে ফিরে এসেছি এগুলো বলি, তাহলে কি রিয়া হবে প্রশ্ন 2: কাউকে শুনানোর উদ্দেশ্যে কুরআন তিলাওয়াত করলে, রিয়া হবে প্রশ্ন 3: আমি কি কি ইসলামিক বই পড়ি, এগুলো কাওকে দেখালে, রিয়া হবে?

অবশ্যই। কারণ আমার জানামতে ইসলাম আপনাকে এটা বলতে বলেনি। আর ইসলাম এ যা নেই তা করা , আর যা আছে তা বাদ দেয়াই বিদাত

“অসত্যের পথে সফল হওয়ার চেয়ে, সত্যের পথে ব্যর্থ হওয়াও ভালো”-উক্তিটি আমেরিকান লেখক ও কবি হারমান মেলভি ।

লবণ চাষের ‘কিং অব কিং’রাজা বলা হয় চৈত্র মাসকে

যদি আপনার নিয়াত সহি হয় , অর্থাৎ শুধু মাত্র আল্লাহ কে খুশি করার উদ্দেশ্যে তিলাওয়াত করেন , সেটা যত মানুষের সামনেই হোক না কেন , কোনো পাপ হবে না ,...

আল্লাহর একজন নবী কাফেরদের হেদায়াতের পথে আনতে না পেরে নিজের দুর্বলতার বিষয় উল্লেখ করে আল্লাহর কাছে দুআ করেছিলেন, “আমি পরাজিত, আপনি আমাকে সাহায্য করুন”সেই নবীর নাম নূহ (আঃ)।

“যে লড়ে যায় আল্লাহর বাণীকে বিজয়ী করার জন্যে সেই আল্লাহর পথে ( জিহাদ করে )।”-উক্তিটি হযরত মুহাম্মদ (সা) এর।

“যে আল্লাহর উদ্দেশ্যে একটি মসজিদ বানায়, আল্লাহ জান্নাতে তার জন্যে একটি ঘর বানায়।”-উক্তিটি মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর।

“যে আল্লাহর উদ্দেশ্যে বিনয়ী হয়, আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন।”-উক্তিটি মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর।

‘বিজ্ঞজনদের মাঝে গর্ব করার উদ্দেশ্যে, মূর্খদের সাথে তর্ক করার উদ্দেশ্যে, সভায় প্রশংসা কুড়ানোর জন্য, জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য, নেতৃত্ব লিপ্সুতার জন্য ও শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের উদ্দেশ্যে জ্ঞানের সন্ধান করো না। যদি...

‘তাকওয়া অর্জন কর এবং লোক দেখানো হতে দূরে থাকো, কেননা লোক দেখানো বা রিয়া হচ্ছে মহান আল্লাহর সাথে শিরক করা। লোক দেখিয়ে কর্ম সম্পাদনকারীকে কেয়ামতের দিন ৪টি নামে ডাকা হবে...