Answered Oct 31, 2019
রজনীগন্ধা কে দুইটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায় । এগুলো হলো সিঙ্গেল ও ডাবল
ভারতের সংবিধান সংশোধন পদ্ধতিকে ৩টি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়।
শুক্রাণুর দেহকে চারটি অংশে ভাগ করা যায়
ভূ - প্রকৃতিকে তিনটি শ্রেণীতে । পাহাড় ও পর্বত , মালভূমি ও সমভূমি ।
মালভূমিকে তিন শ্রেণিতে ভাগ করা যায় পর্বতবেষ্টিত মালভুমি , ব্যবচ্ছিন্ন মালভূমি , লাভা গঠিত মালভূমি ।
কন্দ বসানোর তিন থেকে চার মাস পর রজনীগন্ধা গাছ ফুল দেয়
উৎস অনুসারে বালিকে তিন শ্রেণিতে ভাগ করা হয় । যথাঃ-a) গর্তের বালি (Pit Sand)b) নদীর বালি (River Sand)c) সমুদ্রের বালি (Sea Sand)
রোগ সংক্রমণের ওপর ভিওি করে জুনোসিসকে ৪টি প্রধান শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।
উৎপত্তি ও ভূমিরূপের পার্থক্য অনুসারে সমভূমিকে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়।
বিভিন্ন ধরনের খাদ্যসমূহকে ৬টি মৌলিক শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়
রজনীগন্ধা রােপণের জন্য ২-৩ সে.মি. আকারের কন্দ দরকার হয়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন