Answered Oct 27, 2019
চুনাপাথর গঠিত অঞ্চলে ভৌমজলের দ্রবণকার্যের ফলে যে লাল ধরনের মৃত্তিকা গঠিত হয়, তাকে টেরারোসা বলে।
অক্সিডেশনের ফলে ল্যাটেরাইট এবং লাল মাটি সৃষ্টি হয়।
প্রবেশ্য শিলাস্তরে ভৌমজলের উপরের সীমা বরাবর যে রেখাটি পাওয়া যায় তাকে- ভৌম জলস্তর (Ground Water Table) বলে।
চুনাপাথর গঠিত অঞ্চলে কার্বোনেশন বা অঙ্গারযোজন প্রক্রিয়ায় আবহবিকার ঘটে।
ভৌমজলের নিয়ন্ত্রকসমূহ (i) বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ও স্থায়িত্ব ; (ii) ভূমির ঢাল ; (iii) শিলার প্রবেশ্যতা ও সচ্ছিদ্রতা ; (iv) প্রবেশ্য শিলাস্তরের নীচে অপ্রবেশ্য শিলাস্তরের অবস্থান।
ভৌমজলের প্রধান উৎস সে বৃষ্টিপাতের জল এবং তুষারগলা জল।
চুনাপাথর গঠিত অঞ্চলে দ্রবণ প্রক্রিয়ায় শিলাপৃষ্ঠে যে অসংখ্য দীর্ঘাকৃতির গর্ত সৃষ্টি হয় তাকে ইংল্যান্ডে গ্রাইকস, জার্মানিতে কারেন, ফ্রান্সে ল্যাপিস বলে।
চুনাপাথর গঠিত অঞলে দ্রবণকার্যের ফলে ভূপৃষ্ঠে অসংখ্য ছোটো ছোটো গর্তের সৃষ্টি হয়, এগুলিকে সোয়ালো হোল বলা হয়।
চুনাপাথর গঠিত অঞ্চলে দ্রবণকার্যের ফলে ফাদেল আকৃতির অবনমিত স্থানের সৃষ্টি হয়, এগুলিকে সিঙ্কহোল বলে।
মরু অঞ্চলে হঠাৎ বৃষ্টিপাতের ফলে যে নদী উপত্যকা গঠিত হয় আবার অন্য সময়ে শুষ্ক উপত্যকা রূপে অবস্থান করে, তাকে ওয়াদি বলে।
চুনাপাথর গঠিত অঞ্চলে রাসায়নিক আবহবিকারের প্রাধান্য বেশি।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন