Answered Oct 16, 2019
সংসদের মোট সদস্য সংখ্যার অন্যূন দুই-তৃতীয়াংশ ভোটে গৃহীত না হলে সংবিধানের কোন বিধান সংশোধন করার জন্য রাষ্ট্রপতির নিকট উপস্থাপিত হবে না।
বাংলাদেশের সংবিধানের ১১ নং অনুচ্ছেদে প্রশাসনের সকল পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার বিধান আছে।
আবেদনকারী আপিল কর্তৃপক্ষের নিকট আইন মোতাবেক সুবিচার না পেলে তথ্য কমিশনের নিকট অভিযোগ পাঠানো যাবে।
বাংলাদেশের সংবিধানের ৪৯ নম্বর অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতির সাধারণ ক্ষমা সংক্রান্ত বিধান রয়েছে।
সংবিধানের ৫২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির অভিসংশন (ইমপিচমেন্ট) সম্ভব।
সংসদের অধিবেশন ব্যতীত কোন সময়ে অধ্যাদেশ জারী হলে, সংসদের প্রথম বৈঠকে উক্ত অধ্যাদেশ উপস্থাপন করার ৩০ দিন অতিবাহিত হওয়ার পর এর কার্যকারিতা লোপ পাবে।
রাষ্ট্রপতি জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে ৫ বছরের জন্য নির্বাচিত হবেন।
সংসদ ভেঙ্গে যাওয়া ব্যতীত অন্য কোনো কারণে সংসদের সদস্য পদ শূন্য হলে, পদটি শূন্য হবার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে।
বাংলাদেশের সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের প্রার্থীরা সংসদ সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হন।
বাংলাদেশের সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী অনুযায়ী জাতীয় সংসদের মোট আসন সংখ্যা ৩৫০ করা হয়েছে।
বাংলাদেশের শাসনতন্ত্রে জাতীয় সংসদের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের জন্য ৫০ টি স্ট্যান্ডিং কমিটি গঠন করার বিধান রয়েছে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন