Answered Oct 14, 2019
বঙ্গবন্ধুকে ঐতিহাসিক আগরতলা মামলায় অভিযুক্ত করে ট্রাইব্যুনালে বিচার শুরু করা হয় ১৯৬৮ সালে।
আইয়ুব খান সরকার 1969 সালের 22 ফেব্রুয়ারি ঐতিহাসিক আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করে নেন
ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করলে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর পৃথক হিসেবে নির্বাচন করা যায়।
পাকিস্তান সরকার শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতা অভিযোগ এনে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা করে।
আইয়ুব সরকার আগরতলা মামলা প্রত্যাহারে বাধ্য হন। এটি পূর্ব পাকিস্তানের প্রবল প্রতিবাদে আইয়ুব সরকারের পতনের পথ উন্মেচন করেছিল তা প্রমাণ করে।
তাহেররে বিচার শুরু হয় কেন্দ্রীয় কারাগারে।
১৯৬৯ সালে জনতা আগরতলা মামলার বিচারপতির বাসভবনে আগুন ধরিয়ে দেন সার্জেন্ট জহুরুল হককে নৃশংসভাবে গুলি করে হত্যার জন্য
১৯৬৯ সালে গণ-অভ্যুত্থানের মুখে বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তান সরকার মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।
বঙ্গবন্ধুসহ আগরতলা মামলার মুক্তি উপলক্ষে ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ তারিখে সংবর্ধনা আয়োজন করা হয়।
ভগবান সমস্ত জীবকে সমান দৃষ্টিতে দেখেন। তার অর্থ হচ্ছে প্রত্যেকটি জীবের কর্ম অনুসারে যথাযােগ্য ফল তিনি তাকে প্রদান করে থাকেন। ভগবানের কেউ প্রিয় নয় বা অপ্রিয় নয়। কিন্তু যারা ভক্তি...
দায়রা আদলতে বিচার প্রক্রিয়া অভিযোগ গঠনের পরে স্তরে আসামী পক্ষের সাক্ষ্য গ্রহণ শুরুহয় ।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন