আকাইদ শাস্ত্র মতে, কেয়ামত বলতে দুইটি অবস্থাকে বোঝায়। নিচে এ সম্পর্কে দেওয়া হলো:
প্রথমত, কিয়ামত অর্থ মহাপ্রলয়। ইসরাফিল (আ:) আল্লাহর নির্দেশে শিঙ্গায় ফুঁক দিবেন। এতে, সব ধ্বংস হয়ে যাবে, পাহাড় পর্বত তুলার ন্যায় উড়তে থাকবে। এসময় শুধু আল্লাহ থাকবেন। আর কেউ বিদ্যমান থাকবে না। পৃথিবী ধ্বংসের এ মহাপ্রলয়ের নাম কেয়ামত।
দ্বিতীয়ত, কিয়ামত অর্থ দাঁড়ানো। আল্লাহ নির্দেশে ইসরাফিল (আ:) পুনরায় শিঙ্গায় ফুঁক দিবেন। তখন, মানুষ পুনরায় জীবিত হয়ে কবর থেকে উঠে হাশরের ময়দানে সমবেত হবে। ঐ সময় কবর থেকে উঠে দাঁড়ানোকে কেয়ামত বলে।
একে 'ইয়াওমুল বা'আছ বা পুনরুত্থান দিবস বলা হয়।
কিয়ামতের এই উভয় অবস্থা নিয়ে সুরা যুমারের ৬৮ নং আয়াতে বলা হয়েছে।
এছাড়া, কুরআনের বিভিন্ন সুরায় কেয়ামত ও কেয়ামতের অবস্থা/ভয়াবহতা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
দিয়েছেন | উপহার | সংখ্যা | অর্থ |
---|---|---|---|
Ariful | চকলেট | 1 | 3 টাকা |
কবর থেকে মানুষ যেদিন উঠে আল্লাহর দরবারে উপস্থিত হবেন, সেই দিনকে কেয়ামত বলে।