যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ব্যাংক হিসাব খোলে তাকে কী বলা হয়?

কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি, দায় ও স্বত্বাধিকারের কোনোরূপ পরিবর্তন সাধনকারী ঘটলে তাকে বলা হয় কারবারি লেনদেন।

মুনাফা জাতীয় প্রাপ্তির যে অংশ বর্তমান হিসাব বছর সংক্রান্ত তাকে বলা হয় মুনাফা জাতীয় আয়।

উত্তরা ব্যাংক হিসাব সম্পদ বা দায় জাতীয় হিসাব।

ক্রয় হিসাব, মূলধন হিসাব, নগদান হিসাব ইত্যাদি এগুলো সাধারণ খতিয়ান।

নগদ ও ব্যাংক সম্পর্কীয় কতিপয় দাখিলা ডেবিট দিকে ক্যাশ কলামে লিপিবদ্ধ করা হলে ক্রেডিট দিকে ব্যাংক কলামে লিপিবদ্ধ করতে হয়। এ জাতীয় দাখিলাকে বলা হয় বিপরীত দাখিলা।

লেনদেনের ফলে নগদান হিসাব ও ব্যাংক হিসাব দুটোই একসাথে প্রভাবিত হলে তাকে বলা হয় সমন্বয় দাখিলা বা বিপরীত দাখিলা।

আমানতকারীর ব্যাংক হিসাবে লেনদেনের পূর্ণ বিবরণ উল্রেখ করে ব্যাংক যে বিবরণী প্রস্তুত করে তাকে বলা হয় ব্যাংক বিবরণী।

ব্যাংক বিবরণীর উদ্বৃত্ত ও নগদান বইয়ের ব্যাংক কলামের উদ্বৃত্তের গড়মিলের কারণ চিহ্নিতপূর্বক যে মিলকরণ বিবরণী প্রস্তুত করা হয় তাকে বলা হয় ব্যাংক সমন্বয় বিবরণী।

যে নীতি অনুযায়ী হিসাব বিজ্ঞানের হিসাবসমূহ প্রত্যেক বছরে একই পদ্ধতিতে অনুসরণ করে প্রস্তুত করা হয় তাকে বলা হয় সামঞ্জস্যতা নীতি।

কোন পেশা বা বৃত্তি শিক্ষা দেয়ার বিনিময়ে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান যে অর্থ গ্রহণ করে, তাকে বলা হয় শিক্ষানবিস সেলামি।