Tasnimul Hoque Mahi

Tasnimul Hoque Mahi

0 Views
Rated 5 / 5 based on 0 reviews

Tasnimul Hoque Mahi

  • Male | |

Chamber

Services

Work Experience

Skills

Language

Training

Education

প্রশ্ন-উত্তর সমূহ 0 বার দেখা হয়েছে | এই মাসে 0 বার
0 টি প্রশ্ন দেখা হয়েছে 0 বার
0 টি উত্তর দেখা হয়েছে 0 বার
0 টি ব্লগ | 0 টি মন্তব্য | 0 টি প্রিয়

Recent Q&A

বিবর্তন(মাইক্রো এভুলুসন) বলে কিছু নেই, এটি সম্পূর্ণরূপে বিজ্ঞান পরিপন্থী ডারউইনবাদীদের কট্টর অন্ধ বিশ্বাস।বিজ্ঞান কী বলে

বিবর্তন(মাইক্রো এভুলুসন) বলে কিছু নেই, এটি সম্পূর্ণরূপে বিজ্ঞান পরিপন্থী ডারউইনবাদীদের কট্টর অন্ধ বিশ্বাস! যেকোনো পাঠ্যক্রমে বিতর্কিত, অপ্রমাণিত,গুরুত্বহীন টপিক সংযোজন কোনোক্রমেই উচিত নয়। আমি খুব অবাক হই এই ভেবে যে বিজ্ঞানের এই যুগেও কিছু অন্ধবিশ্বাসী নাস্তিকেরা কীভাবে ডারউইন এর ১৫০ বছর পুরনো থিওরি আঁকড়ে ধরে আছে নিজেদের ধর্ম রক্ষার জন্য (আমি নাস্তিক-ধর্মের কথা বলছি) । এই মূর্খের দলের একটি বড় অংশ বিবর্তনের কল্পকাহিনীতে এমনভাবে বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এবার আসি কাজের কথায়, বিবর্তন একপ্রকার বিশ্বাস, এটি কোন বিজ্ঞান নয়। বিজ্ঞান কে যথেচ্ছা ব্যবহার করে বিবর্তনকে মুখরোচক করে উপস্থাপন করলেই বিবর্তন সত্য হয়ে যায় না। বিবর্তন(macro evolution) যে কারনে মিথ্যা:

১)১০০% প্রমাণ থাকলে সেটি ফ্যাক্ট অন্যথায় থিউরি। কেউই অভিব্যাক্তির ১০০% প্রমাণ দিতে পারেনা।তাই, এটি থিউরির মধ্যেই সীমাবদ্ধ।তাই, বিবর্তন হলো থিউরি।এছাড়া, একটি প্রোটিন অণু একটি কোষ ছাড়া এমনি এমনি তৈরি হতে পারে না। বহু সংখ্যক মিথ্যা ফসিলের কাহিনী রচনাকারী ডারউইনবাদিরা আজ পর্যন্ত একটি প্রশ্নের কোন সদুত্তর দিতে পারে নি। তা হলো "কীভাবে একটি প্রোটিন অণু এমনি এমনি মহাজগতে সৃষ্টি হতে পারে?" এই প্রশ্নের উত্তরে নাস্তিকরা আমাদের কাছে একটি নতুন থিওরি দাঁড় করায় যার নাম হচ্ছে "এমনি এমনি" থিওরি। এই "এমনি এমনি" থিওরি এর মূল কথা হচ্ছে একটি প্রোটিন অণু "এমনি এমনি" তৈরি হতে পারে, এটা নিয়ে আরও প্রশ্ন করলে নাস্তিকরা আপনাকে ছাগু বলে অভিহিত করে আপনাকে অনেক বই পড়ার পরামর্শ দিবে কিন্তু নিজেদের জ্ঞানের স্বল্পতার দরুন আপনাকে কোন সদুত্তর দিতে পারবে না। 

২)১৫০ বছর আগের বিবর্তন তত্ত্বের সময়কালে ফসিল সম্বন্ধে মানুষের জ্ঞান ছিল খুবই সামান্য। কারণ, বিবর্তন প্রমাণ করতে হলে ফসিলের বয়স নির্ধারণ জরুরী, আর ফসিলের বয়স নির্ধারণের জন্য যে দুটি পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় ( কার্বন ডেটিং ও ফ্লুরাইড টেস্ট) তার আবিষ্কার হয় কেবল ৫০ বছর আগে। ডারউইন কোন ফসিলের বয়স নির্ধারণ করা তো দূরে থাক নিজের হাতে তার জীবনকালে কোন ফসিল নেড়েচেড়েও দেখেন নাই। তিনি কেবল বিভিন্ন প্রাণীর ছবি এঁকে এদের বৈশিষ্ট্যগুলো লিপিবদ্ধ করেন তারপর তার বিবর্তন তত্ত্বের জন্ম দেন যেটা নিয়ে ডারউইনের নিজের মনের মাঝেই ছিল অজস্র উত্তরহীন প্রশ্ন । 

৩) বিবর্তনকে সমর্থন করে যে কটি ফসিল পাওয়া যায় বলে দাবি করা হয় তার সবই পরে বিজ্ঞানের নতুন নতুন পদ্ধতির আবিষ্কারের ফলে মিথ্যা প্রমাণিত হয়। যে তত্ত্ব বিজ্ঞানের কাছ থেকে সমর্থন পায় না যে তত্ত্ব পেতে ব্যর্থ সে তত্ত কিছু নাস্তিকেরা হাজারও প্রতারণার ফাঁদ পেতে বাঁচিয়ে রেখেছে আজো। 

৪) বিবর্তনের প্রমাণ হিসেবে অনেক অন্তর্বর্তীকালীন ফসিলের সন্ধান পাওয়ার কথা। আপনারা খেয়াল করলে অথবা জেনে থাকলে জানবেন যে ৪৯০০ লক্ষ বছর (!) আগের স্টারফিসের ফসিলের সাথে আজকের স্টারফিসের কোন পার্থক্য নেই। ঠিক তেমনি ৩৮০ লক্ষ বছর আগের কাঁকড়া এর ফসিল অবিকল আজকের কাঁকড়ার মত। প্রশ্ন জাগে যদি ৪৯০০ লক্ষ বছরেও বিবর্তন না হয়ে থাকে (ডারউইনবাদিরা ভাবত বিবর্তন কেবল কয়েক লক্ষ বছর আগের ঘটনা) তাহলে বিবর্তন আর হল কবে?

 ৫) বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব কখনোই বাস্তব নয়। এই তত্ত্ব বিভ্রান্তিকরভাবে নিজেকে প্রকাশ করে এবং এর কোনো প্রমাণস্বাপেক্ষ না। তাই বিবর্তনবাদ ফ্যাক্ট নয়, শুধুই তত্ত্ব।।প্রচলিত ভাষায় তত্ত্ব আর বিজ্ঞানের ভাষায় তত্ত্বের মধ্যে বেশ ফারাক আছে। প্রচলিত ভাষায় তত্ত্বের অর্থ অনুমান হলেও বিজ্ঞানের ভাষায় থিওরী বা তত্ত্ব হচ্ছে এমন এক ব্যাখ্যা যার মাধ্যমে ভবিষ্যতবাণী করে প্রমাণের মাধ্যমে যাচাই করা যায় এবং অবশ্যই পরীক্ষা করে তার সত্যতা নিশ্চিত করতে হয়। শুধুমাত্র পর্যবেক্ষণলব্ধ প্রমাণ ছাড়া কোন বৈজ্ঞানিক তত্ত্বই প্রমাণিত নয় বলে বিবর্তনবাদ অপ্রমাণিত এবং বিভ্রান্তিকর।এই পার্থক্যটি বৈজ্ঞানিক দর্শনের আলোকে গুরুত্বপূর্ণ, যেহেতু এতে নিশ্চয়তার অভাব আছে। বিজ্ঞানের কিছু কিছু শাখা যেমন গণিত কিংবা যুক্তিবিজ্ঞানে পর্যবেক্ষণলব্ধ দাবীকে মেনে নেয়া গেলেও প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে তা মেনে নেয়া যায় না। কেননা, এক্ষেত্রে সত্যতা যাচাই এবং সত্যতা প্রতিপাদিত সম্পূর্ণ ভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়। তাই বিবর্তনবাদ প্রমাণিত নয় কথাটি ধ্রুব সত্য। বিবর্তন কবে শুরু হলো? কবে শেষ হয়েছে?কেন শেষ হয়েছে? বিবর্তন কি আজো চলছে? উটপাখি কি উটের বিবর্তন?ডি এন এ ছাড়া কিভাবে প্রোটিন অনু জন্ম হতে পারে?কীভাবে কয়েকটি প্রোটিন অণু নিজেদের মাঝে যোগাযোগ করে একটি প্রাণিদেহ এমনি এমনি তৈরি করতে পারে ? প্রোটিনের ভেতর এই তথ্য আসলো কোথা থেকে? (আমরা জানি তথ্যের বাহক হচ্ছে ডি এন এ) এই প্রশ্নের উত্তরগুলো ডারউইনবাদিরা কখনই দিতে পারে নি, ভবিষ্যতেও পারবে না।

দ্রষ্টব্য : আর্টিকেল তৈরিতে বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।

1 likes | 42 views