গণিত হলো বিষয়। গণিত থেকে আমরা বিভিন্নন ভাবে গণনার ধারণা পাই।গণিতের মাধ্যমে আমরা নিত্যদিনের কাজ করি। নিত্যদিনের বাজার করার জন্য গণনার কাজে গণিত ব্যবহৃত হয়। গণিতে বিভিন্ন ধরনের গানিতিক সমাধান করা হয় এবং গাণিতিক ধারণা সম্পর্কে বর্ণিত থাকে। গণিতে বিভিন্ন প্রক্রিয়া চিহ্ন সংবলিত ব্যাখা দেওয়া থাকে যেমন যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ। এছাড়া ভিন্ন ধরণের সমাধানের উল্লেখ থাকে যেমন অনুপাত ও শতকরা, বীজগণিত, জ্যামিতি, তথ্য ও উপাত্ত সম্পর্কে বর্ণিত থাকে। গণিতে গাণিতিক ধারণার বিভিন্ন উপাদান সম্পর্কে উল্লেখ থাকে। এছাড়া বিভিন্ন প্রতিক সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয় যেমন =, <, >, %, : ইত্যাদি। গণিতে সংখ্যাপঠন রীতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
পাঠিগনিতে দশটি প্রতিক দ্বারা সব সংখ্যাই প্রকাশ করা হয়। যেমন ১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯,০। এগুলোই অংক। আবার এগুলো সংখ্যাও। এদের মধ্যে নয়টি প্রতিককে সার্থক অংক এবং শেষের টিকে শুন্য বলা হয়। শুন্য ব্যতীত বাকি সবগুলো সংখ্যাই স্বাভাবিক। সংখ্যা গুলোর স্বকীয় মান যথাক্রমে এক,দুই,তিন,চার,পাঁচ,ছয়,সাত,আট,নয়,শুন্য। গণিতের বিভিন্ন চিহ্ন সংবলিত ব্যাখা যেমন যোগ,বিয়োগ,গুন,ভাগের সঙ্গে ব্যবহৃত হয়। এইসব অংক গুলোর মাধ্যমে অংক সমাধান করা হয়। গণিতের বিভিন্ন সমাধান যেমন শতকরা ও অনুপাত,বীজগণিত,জ্যামিতি,তথ্য ও উপাত্ত এগুলোতে অংক গুলো মান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এখন গণিতে ১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯,০, দ্বারা সব সংখাই লেখা যায়।
গণিত এক ধরণের বিষয়। অপরদিকে ০-৯ পর্যন্ত সংখ্যাগুলোই অংক। গণিতে গণনা সম্পর্কে বর্ণিত কিন্তু অংক গণনায় মান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। গণিতে যোগ,বিয়োগ,গুণ,ভাগ ইত্যাদি সম্পর্কে উল্লেখ করা আছে অপর দিকে অংকের মানের মাধ্যমে যোগ,বিয়োগ,গুণ,ভাগ ইত্যাদি গাণিতিক সমস্যার সমাধান করা হয়। গণিত এবং অংক একে অপরের পরিপূরক।