সেট কোড না লিখলে খাতা বাতিল হবে, কারণ সেট কোড যদি না থাকে তাহলে যে খাতা দেখবে সে কীভাবে বুঝবে যে এইটা কোন সেটের Mcq । তাই এইটার রেজাল্ট আসবে না। এবং ফেল আসবে। আপনি কিছুই করতে পারবেন না। বোর্ড চ্যলেন্জ করলেও কোনো লাভ হবে না।
সাধারণ বিষয়ের জন্য % এ পয়েন্ট
০ - 32 = 0
33 - 39 = 1
40 - 49 = 2
50 - 59 = 3
60 - 69 = 3.5
70 - 79 = 4
80 - 100 = 5
এসএসসির জন্য চতুর্থ বিষয়ে যত % এ যত পয়েন্ট
০০ - 49 = 0 পয়েন্ট
৫০ - ৫৯ = 1 পয়েন্ট
60 - 69 =1.5 পয়েন্ট
70 - 79 = 2 পয়েন্ট
80 - 100 = 3 পয়েন্ট।
অর্থাৎ প্রাপ্ত জিপিএ পয়েন্ট থেকে ২ পয়েন্ট বাদ দিয়ে বাকী পয়েন্ট যোগ করা হবে।
অন্যদিকে জেএসসিতে 3 পয়েন্ট বাদ দিয়ে যোগ করা হয়।
এখন সাধারণ বিষয়ের মোট ৯ টি বিষয়ে ধরেন 40 পেলেন
চতুর্থ বিষয়ে পেলেন 3।
সুতরাং আপনার জিপিএ 43 ÷ 9 = 4.78
এসএসিতে ১০ টি বিষয়। তবে চতুর্থ বিষয়ের সংখ্যা যোগ করা হয়না বরং শুধু পয়েন্ট যোগ করা হয়।
আশা করি বুজতে পেরেছেন।
বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী সমকামিতা নিষিদ্ধ। ৩৭৭ ধারায় সমকাম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এর শাস্তি ১০ বছর কারাদণ্ড। তবে স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত এই ধারায় কোনো সমকামীকে আটক করা হয়নি, শাস্তি দেওয়া হয়নি। মূলত আইন আর প্রয়োগ হচ্ছেনা। সমকাম করলেও যদি অন্য কোনো অপরাধ না হয় তাহলে শাস্তি দেওয়া হয়না।
ইসলামে সমকামিতা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বিবাহ ব্যতিত যেকোনো যৌন সম্পর্ক হারাম। যেহেতু ছেলে ছেলেকে বিয়ে করতে পারে না।
“কাউকে সমকাম করতে দেখলে তোমরা উভয় সমকামীকেই পাথর মেরে হত্যা করবে। (আবু দাউদ ৪৪৬২; তিরমিযী ১৪৫৬)
সুতরাং ইসলামে সমকামিতা হারাম।
প্রথমে পরীক্ষার হলের স্যাররা OMR শিট রোল অনুসারে কেটে নিয়ে তা সংগ্রহ করে এবং খাতাও রোল অনুসারে সাজিয়ে রাখে। এভাবেই সিরিয়ালে খাতা দেখে।
এরপর QR কোড মিলিয়ে নেয়।
আপনি লক্ষ্য করবেন একটি বক্স থাকে যেখানে বলা হয়। এই বক্সে কোনো দাগ দেওয়া যাবেনা।
আসলে সেই বক্সে কিছু কোড থাকে যা পরে মিলিয়ে খাতা খুজে বের করা হয়।
১৬ পেলে পাশ এবং ৪০ পেলে A+ পাবেন। তবে পাশের ক্ষেত্রে বহুনির্বাচনীতে আলাদা ভাবে পাশ করতে হবে। ৮ পেলে পাশ।