টিএ মনে পড়ছে না, তবে ডিএ মানে ডেইলি অ্যালাউন্স অর্থাৎ দৈনিক ভাতা। মূলত এই টাকাটি বেতনের অতিরিক্ত আলাদা টাকা। যদি আপনার চাকরির দায়িত্বের কারণে ভ্রমণ করতে হয়, তাহলে কোম্পানি এটি দেয়।

শুধু জায়েজই নয়;বরং সুন্নত। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে আমরা উপমহাদেশের মুসলিমরা সেটি বেমালুম ভুলে গিয়েছি। কিন্তু আরবে সেটি আজো চলছে। সহীহ বুখারীতে এই বিষয়ে একটি অধ্যায়ই আছে। যেমন- একটি হাদীসে আছে---- আবূ বাকরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, আমরা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট ছিলাম, এ সময় সূর্যগ্রহণ শুরু হয়। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তখন উঠে দাঁড়ালেন এবং নিজের চাদর টানতে টানতে মসজিদে প্রবেশ করলেন এবং আমরাও প্রবেশ করলাম। তিনি আমাদেরকে নিয়ে সূর্য প্রকাশিত হওয়া পর্যন্ত দু’রাক’আত সালাত আদায় করলেন। অতঃপর নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ কারো মৃত্যুর কারণে কখনো সূর্যগ্রহণ বা চন্দ্রগ্রহণ হয় না। তোমরা যখন সূর্যগ্রহণ দেখবে তখন এ অবস্থা দূর না হওয়া পর্যন্ত সালাত আদায় করবে এবং দু’আ করতে থাকবে। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১০৪০ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

যদিও বাইবেল অনুযায়ী সেটি নিষিদ্ধ, কিন্তু সাধু পল সেটিকে জায়েজ বানিয়ে দিয়েছেন। উল্লেখ যে, সাধু পলকে খ্রিস্ট ধর্মের বিকৃতকারী হিসেবে দেখা হয়। কেননা তিনি বাইবেলে উল্লেখিত যীশু খ্রিস্টের নিয়মের বিরোধিতা করে বিপরীত নিয়ম প্রদান করেছেন। যেমন, খাৎনা প্রথা বাতিল করেছেন, যীশুকে ঈশ্বরপুত্র বলেছেন ইত্যাদি ইত্যাদি।

হুবহু শরীয়ত মেনে এবং খুলাফায়ে রাশেদীনের মত শাসনকার্য পরিচালনার জন্য খলিফা উমর ইবনে আবদুল আযীযকে পঞ্চম খলিফা বলা হয়।

এটি দিয়ে ট্রানজিস্টর পরীক্ষা করা হয়। পিএনপি এবং এনপিএন ট্রানজিস্টরের মান পাওয়া যায়। এছাড়াও উক্ত ট্রানজিস্টরের তিনটি প্রান্ত চিহ্নিত করা যায়।

প্রায় ২৫০ টাকা মাত্র।

স্ত্রী = ৪১.২৫ শতক, পুত্র প্রত্যেকে = ৫৭.৭৫ এবং মেয়ে দুই জন = ২৮.৮৮+২৮.৮৮। [বিঃদ্রঃ ৩৩ শতাংশে ১ বিঘা হিসাবে] (সুত্র: উত্তরাধিকার অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস)

আপনি যোগ্য হলে নিয়োগ কর্তাই আপনার মোবাইলে মেসেজ পাঠাবে অথবা কল দিবে।

আমার মতে, পলিটেকনিকে পড়ার চিন্তাই বাদ দেওয়া উচিত। আপনি HSC পাশের পর সরাসরি BSC ভর্তি হবেন অথবা HSC পাশের পর সাধারণ শিক্ষায় পড়বেন অথবা HSC পাশের পর কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারে বিভিন্ন কোর্স করবেন। আশা করি, ডিপ্লোমার চেয়ে অনেক উপকার পাবেন ; ইনশাআল্লাহ।

হয়তো অনেকে বলবে যে, বিদ্যুৎ খরচ একই থাকে। তাদের এই কথাটি বর্তমানে সম্পূর্ণ ঠিক নয়। কেননা আগে ফ্যানের রেগুলেটর বড় রেজিস্টর পদ্ধতির ছিল বলে গতি কমালেও একই বিদ্যুৎ খরচ হতো। কিন্তু বর্তমানে ইলেকট্রনিক রেগুলেটর ব্যবহারের কারণে ফ্যানের গতি কমালে বিদ্যুৎ খরচও কমে যায়। আর এই রেগুলেটরের মাধ্যমে কম-বেশি বিদ্যুৎ খরচের বিষয়টি আমি নিজেই দেখেছি ডিজিটাল এনার্জি মিটারে। তাই আমার মতে, এই প্রশ্নটির উত্তরে বলতে হবে যে, আগের রেগুলেটরে কোনো পরিবর্তন হতো না, কিন্তু বর্তমানের ইলেকট্রনিক রেগুলেটরে ফ্যানের গতি বাড়া-কমার সাথে বিদ্যুৎ খরচও বাড়ে-কমে।

যেমন, মোটরের ক্ষেত্রে বলা হয় যে, এটি ১,২,৪ পোল ইত্যাদি। একটু বুঝিয়ে বললে উপকৃত হতাম।

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ষষ্ঠ পর্ব কম্পিউটার টেকনোলজির জন্য সহজ কোনো সফটওয়্যার তৈরির প্রজেক্ট কারো জানা আছে কি?

"অ্যালকোহল মুক্ত" পারফিউম কথাটি কি সত্য নাকি ব্যবসা?