Answered Aug 06, 2023
স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থা প্রবর্তনই ছিল আইয়ুব খানের পতনের মূল কারণ। আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোরব দায়িত্ব গ্রহণ করে সমগ্র পাকিস্তানে স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থা কায়েম করেন। জনগণের সকল মৌলিক অধিকার কেড়ে নেন।...
নবজাতক শিশু জন্মের বেশ পূর্বেই শ্রবণ ক্ষমতা অর্জন করে।
বয়ঃসন্ধিতে ত্বক পুরু হয় এবং উপরের ছিদ্র বড় হয়।
চার স্তর বিশিষ্ট স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন গড়ে তোলার ঘোষণা করা হয়।
লিয়াকত আলী খানের মৃত্যুর পর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হন খানা নাজিমুদ্দিন
আইয়ুব খান সরকার ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঐতিহাসিক আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করে নেন।
আইয়ূব খান সরকার ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঐতিহাসিক আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করে নেন।
১৯৬৮ সালের নভেম্বর মাসের প্রথম দিকে পশ্চিম পাকিস্তানে আইয়ুব বিরোধী ছাত্র আন্দোলন সংঘটিত হয়।
১৯৬৯ সালে ২৬ ফেব্রুয়ারি গোল টেবিল বৈঠক শুরু হয়।
১২ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করেন।
Log in to ask questions, provide answers, or leave comments.
Install the Bissoy app to consult with a doctor.