পৃথিবীপৃষ্ঠের বিভিন্ন স্থানের মানচিত্র অঙ্কনের ওপর ভিত্তি করে অভিক্ষেপকে প্রধানত ৪ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা- (১) বেলনাকার অভিক্ষেপ, (২) শীর্ষদেশীয় অভিক্ষেপ, (৩) শাঙ্কব অভিক্ষেপ, (৪) ব্যবহারসিদ্ধ বা প্রচলিত অভিক্ষেপ।
কোনো সমতল কাগজের উপর সমগ্র পৃথিবী বা এর কোনো অংশের মানচিত্র অঙ্কন করার জন্য নির্দিষ্ট স্কেলে অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখাগুলো জালের ন্যায় ছকে প্রকাশ করা হয়। একে অভিক্ষেপ বলে।
কাগজের তৈরি কোনো নলের মধ্যে ভূগোলকটিকে স্থাপন করে আলোর দ্বারা তার উপর অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখাগুলোর ছায়া। প্রতিফলিত করে কাগজের নলটিকে কেটে সোজা করলে যে ধরনের অভিক্ষেপ পাওয়া যায়, তাকে নলাকার...
যে অভিক্ষেপণে কোনো আলোকসম্পাত না করে শুধু গাণিতিক হিসাবের সাহায্যে Graticul গুলো তৈরি ও অঙ্কন করা হয় তাই অদৃশ্যানানুগ অভিক্ষেপ। এ পদ্ধতিতে সাধারণত শীর্ষদেশীয় সমদূরবর্তী অভিক্ষেপ, সমআয়তনিক অভিক্ষেপ, নোমনিক অভিক্ষেপ,...
কাগজের তৈরি কোনো নলের মধ্যে ভূগোলকটিকে স্থাপন করে আলোর দ্বারা তার উপর অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখাগুলোর ছায়া প্রতিফলিত করে কাগজের নলটিকে কেটে সোজা করলে যে ধরনের অভিক্ষেপ পাওয়া যায়, তাকে নলাকার...